একটি স্বেছাসেবী সংস্থার পক্ষথেকে এই প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করা হয়। যার মূল লক্ষ্য ছিল কীভাবে অটিজিম রোগীদের বিমানযাত্রা সুখকর ও আরামদায়ক করা যায়। কোভিড পরবর্তী সময়ে শুধু সাধারণ যাত্রী নয়, অটিস্টিক যাত্রীরাও বিমান যাত্রা করছেন। তাই কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে ওই স্বেছাসেবী সংস্থা।
আরও পড়ুনঃ রানীগঞ্জের অবস্থা যোশীমঠের মতোই? মুখ্যমন্ত্রীর আশঙ্কা প্রকাশ, রানীগঞ্জের ছবি সত্যিই ভয় ধরাবে
advertisement
সংস্থাটি এর আগে চেন্নাইয়ে এই ধরনের ওয়ার্কশপ করেছে। আগামীতে মুম্বই ও দিল্লিতে এই ধরনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানা গিয়েছে সংস্থার তরফে। প্রশিক্ষণে সিআইএসএফ কর্মীদের বলা হয়েছে অটিস্টিক যাত্রীদের জন্য বিমানবন্দরে প্রবেশের একটি ফাস্ট ট্রাক এন্ট্রি বা আলাদা দ্রুতগামী প্রবেশ পথের ব্যবস্থা করতে হবে। তাঁদের জন্য বিশেষ সিকিউরিটি চেকের ব্যবস্থা করারও প্রয়োজন রয়েছে।
ওয়ার্কশপে আরও বলা হয়েছে, অটিস্টিক যাত্রীদের সঙ্গে অত্যন্ত আন্তরিকতা ও নরম মনোভাব কথা নিয়ে কথা বলতে হবে। সরাসরি অটিস্টিক যাত্রীর সহকারীর সঙ্গে কথা না বলে অটিস্টিক যাত্রীর সঙ্গে কথা বললে বেশি ভাল হবে। তাঁদের জন্য বিশেষ শৌচালয় (হ্যান্ডিক্যাপ টয়লেট) ব্যবহার করার অনুমতিও দিতে হবে বলেও এই ওয়াকশপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জওয়ানদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হয়। এই প্রশিক্ষণে বহু ক্ষেত্রেই যাত্রীদের সুবিধা হবে বলে মনে করছে সংস্থাটি।
Rudra Narayan Roy