আরও পড়ুন- সিধু বনাম মান, কমেডি শো থেকে পঞ্জাবের মসনদ দখল! পাল্লা ভারী কার?
পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নি (Chief Minister Charanjit Singh Channi), উপমুখ্যমন্ত্রী সুখজিন্দর সিং রন্ধাওয়া (Sukhjinder Singh Randhawa) এবং ও পি সোনি (O P Soni), রাজ্য কংগ্রেসের প্রধান নভজ্যোত সিং সিধুর (state Congress chief Navjot Singh Sidhu) সঙ্গে এই শিখ মন্দির (Sri Harmandir Sahib) পরিদর্শন করতে যান রাহুল গান্ধি। “শ্রী হরমন্দির সাহেবে রাহুল গান্ধির পকেট মেরেছে কে? চরণজিৎ চান্নি? নভজ্যোত সিধু নাকি উপমুখ্যমন্ত্রী সুখজিন্দর সিং রন্ধাওয়া? জেড-সিকিউরিটি কেবলমাত্র এই তিনজনকেই রাহুল গান্ধির কাছাকাছি যাওয়ার অনুমতি দেয়। নাকি এটাও আমাদের পবিত্রতম মন্দিরের বদনাম করার আরও একটি প্রয়াস,” প্রশ্ন তোলেন হরসিমরত কৌর (Harsimrat Kaur)।
advertisement
যদিও ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে যার জন্য এই অভিযোগ, সে বিষয়ে অন্য কোনও তথ্য দেননি তিনি। হরসিমরত কৌরকে পাল্টা আক্রমণ করে, কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা তাঁর পোস্টটি রিট্যুইট করেন এবং জানান, যখন আসলে এরকম কিছুই ঘটেনি তখন এই জাতীয় মিথ্যা খবর ছড়িয়ে দেওয়াটাই আসলে পবিত্র স্থানের বদনাম রটানো।
আরও পড়ুন- "সমাজবাদীদের টুপি লাল হয়েছে নিরীহ রামভক্তদের রক্তে": সপাকে আক্রমণ আদিত্যনাথের
হিন্দিতে একটি ট্যুইটে সুরজেওয়ালা জানান, রাজনৈতিক ফারাক ছাড়াও নেত্রীকে অবশ্যই দায়িত্ব এবং বিচক্ষণতার পরিচয়ও দেখাতে হবে (Punjab Election 2022)। হরসিমরতকে সুরজেওয়ালাও কটাক্ষ করে বলেন, নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রিসভার অংশ হওয়া এবং কৃষি আইনের নির্দেশগুলিকে অনুমোদন দেওয়া কঠোর পরিশ্রমী কৃষকদের পকেট মারার মতোই ঘটনা। বিতর্কিত কৃষি আইনের কারণে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে পদত্যাগ করার আগে হরসিমরত কৌর খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলেন।