একই কুয়োর জল দিয়ে কী ভাবে দুই রঙের ভাত রান্না করা হয়? এই কুয়োর জল এখনও মানুষের কাছে রহস্যই রয়ে গিয়েছে। রং আলাদা হলেও ভাতের স্বাদে কোনও পার্থক্য নেই। জেলা সদর থেকে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার দূরে আসারগঞ্জ ব্লক এলাকায় অবস্থিত লাগমা গ্রামে শত বছরের পুরনো একটি ঐতিহাসিক কুয়ো এটি। এই কুয়ো অন্যদের থেকে আলাদা এবং আকর্ষণীয় এর বিশেষ গুণের জন্য। এর গঠনও অদ্ভুত দেখতে।
advertisement
আরও পড়ুন: শরীর থেকে আলাদা পড়ে মাথা! রাস্তার ধারে পরিচিতের দেহ ঘিরে বিরাট চাঞ্চল্য হেমতাবাদে
এতে ব্যবহৃত ইটগুলো স্বাভাবিক নয়, ২০ থেকে ২৫ কেজি আকারের। এই কুয়োর জলও কখনও শুকোয় না। একই সঙ্গে গ্রামবাসীরা জানান, এই কুয়োর দু'পাশ থেকে জল তুলে ভাত তৈরি করা হলে তা হলুদের মতো সাদা-হলুদ হয়ে যায়। স্থানীয় মহিলা রমা দেবী জানান, ভাত তৈরির জন্য যখন এই কুয়ো থেকে জল নেওয়া হয়, তখন একদিক থেকে জল তোলা হলে তা থেকে সাদা ভাত তৈরি করা হয় এবং অন্য পাশ থেকে জল তুলে রান্না করলে হলুদ ভাত হয়। পাশাপাশি তিনি জানান, এই কুয়োর জল খুবই সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর।
আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৩-এর ফল প্রকাশ কবে? বিরাট খবর দিল সংসদ, জানুন
অপরদিকে, গ্রামবাসী বাসি পাসওয়ান জানান, তাঁর বয়স ৭৫ বছরের বেশি হলেও তিনি জীবনে এই কুয়োর জল শুকোতে দেখেননি। গ্রীষ্মকালে পুরো এলাকায় জলের সংকট দেখা দিলেও কুয়োর জল শুকায় না। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এখানে জল নিতে আসেন।
সিদ্ধান্ত রাজ