মাত্র ৩-৪ ঘণ্টায় প্রায় দেড় হাজার থেকে দু’হাজারটি ফুচকা বিক্রি হয়ে যায় তাঁর দোকান থেকে। আর এই সাফল্যের মূলে রয়েছে ফুচকার জল। জ্যোতি দু’রকমের জল দিয়ে ফুচকা পরিবেশন করেন। লাল জল আর সবুজ জল। সবুজ জলে থাকে পুদিনা, হিং, কাঁচা লঙ্কা, ধনে পাতা ছাড়াও আরও নানা ধরনের মশলা। লাল জলের উপকরণে আছে শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো, গরম মশলার মতো জিনিসপত্র। শিশুরা বেশি ভালবাসে সবুজ জল। মহিলারা তাঁর দোকানে গিয়ে ফুচকা খেতেই বেশি ভালবাসেন বলে জানালেন জ্যোতি।
advertisement
আরও পড়ুন: আজব শব্দে বাড়তে পারে সমস্যা! পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে নেওয়া হল বড় সিদ্ধান্ত
আরও পড়ুন: অখিলেশের পরে নবীন পট্টনায়েক! ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আজ বৈঠকে মমতা
স্বামীর কাছ থেকেও সাহায্য পান জ্যোতি। ফুচকার জল বানাতে কাঁধে কাঁধ মেলান স্বামীও। মহিলার দৈনিক রোজগার যে মোটেও নামমাত্র নয়, তা বুঝতে বেগ পেতে হয় না। ৫টি আটার ফুচকার দাম ১০ টাকা। ৬টি সুজির ফুচকার দাম ২০ টাকা।
৫ বছর আগে ফুচকার সুস্বাদু জল বানিয়ে তিনি বিশেষ সম্মান পেয়েছিলেন বিভিন্ন সংস্থা থেকে। জ্যোতি রান্না করে খাওয়াতে ভালবাসেন। আর সেই শখকেই একদিন রোজগারের উপায় বানিয়ে ফেলেন তিনি। ভালবেসে ফুচকা বানিয়ে খাইয়ে আজ তিনি সফল।