প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক বিচার বিভাগীয় ‘ওভাররিচ’ বিতর্কে দ্বিগুণ জোর দিয়ে, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় মঙ্গলবার বলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিরা হলেন সাংবিধানিক বিষয়বস্তুর ‘চূড়ান্ত প্রভু’ এবং সংসদের উপরে কারও কোনও কর্তৃত্ব নেই। সংসদকে ‘সর্বোচ্চ ক্ষমতার আধার’ বলেও অভিহিত করেন উপরাষ্ট্রপতি ধনখড়।
আরও পড়ুন: রাত ৩ টের সময় আচমকা ঘুম ভেঙে যাচ্ছে…? এর ‘আসল’ কারণ কী জানেন? সময়ে সতর্ক হন, নইলে…!
advertisement
একইসঙ্গে জরুরি অবস্থার সময়ের অতীতের উদাহরণও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। কীভাবে নির্বাহী বিভাগ মৌলিক অধিকার স্থগিত করেছিল এবং শীর্ষ আদালতও সেই সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছিল সেই দৃষ্টান্তের উল্লেখ করেন উপ রাষ্ট্রপতি।
মঙ্গলবার দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে সুর চড়িয়ে উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড় বলেন, ”১৯৭৭ সালে জরুরি অবস্থা জারি করা একজন প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত জবাবদিহি করতে হয়েছিল। ফলে এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ থাকা উচিত নয় যে সংসদই সর্বোচ্চ। তার উপরে আর কোনও সংস্থা থাকতে পারে না। কারণ সংসদে যারা নির্বাচিত হয়ে আসেন, তাঁরা সাধারণ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন।”