গত চার মাসে ওই এলাকায় চিতাবাঘের মারাত্মক আক্রমণে এখনও পর্যন্ত চারজন পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। গত সপ্তাহেই ১৩ বছরের এক কিশোরীকে চিতাবাঘ হত্যা করেছে বলে সূত্রের খবর।
সরকারি সূত্রের খবর, চারটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মূলত ভোরাগাঁও, ফুলাগাঁও, মাহারগাঁও এবং আন্থালগাঁও অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। আগামি কোনও নোটিস না আসা পর্যন্ত এই সমস্ত স্কুল বন্ধ থাকবে বলেই জানানো হয়েছে, এছাড়াও স্কুল গুলিতে পরীক্ষাও আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: এসএসসির প্রস্তুতি নিতে গিয়ে প্রেম, পালিয়ে বিয়ে! লাভ বার্ডসের কাহিনি যেন সিনেমা
এই প্রসঙ্গে তেহরির প্রধান শিক্ষা আধিকারিক এস পি সেমিওয়াল জানান, “এখনও চিতাবাঘটির স্থান চিহ্নিত করা যায়নি। তাই আমরা সুরক্ষার জন্যই স্কুলগুলি আপাতত বন্ধ রাখা হচ্ছে।”
এই প্রসঙ্গে তিনি আশ্বস্ত করেছেন কোনওভাবেই কোনও পড়ুয়ার শিক্ষাগত কোনও ক্ষতি হবে না। আপাতত জীবনের সুরক্ষার জন্যেই স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কাশ্মীরের কুলগামে মধ্যরাতে দুর্ঘটনার কবলে জওয়ান বোঝাই গাড়ি! মৃত ১, আহত ৯
অন্যদিকে, চিতাবাঘকে ধরার জন্য ইতিমধ্যেই শিকারি, ড্রোন এবং বিভিন্ন দল নামানো হয়েছে। এই প্রসঙ্গে পুনিত তোমার জানান, “আমাদের দল ইতিমধ্যেই চিতাবাঘকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় ধরতে বদ্ধপরিকর। আমরা স্থানীয়দেরও সাহায্য চাইছি বন্য পশুটিকে দেখতে পেলে আমাদের জানাতে।”