TRENDING:

Tripura Politics: লক্ষ্য মহিলা ভোট, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর

Last Updated:

২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই সংগঠন মজবুত করার বার্তা ৷ 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আগরতলা: ভারতীয় জনতা পার্টি একটা সুশৃঙ্খল ও ঐক্যবদ্ধ পার্টি। সেবাই সংগঠন – এই বার্তা নিয়ে মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়াতে হবে কার্যকর্তাদের। তেলিয়ামুড়ায় সাংগঠনিক কর্মসূচিতে বিজেপি কর্মীদের এমনটাই পরামর্শ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহার। ভারতীয় জনতা পার্টির অন্যতম শক্তি মহিলারা। ২০২৩-এর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩ শতাংশ ভোট বেশি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও মহিলাদের স্বশক্তিকরণে খুবই আন্তরিক। তাই সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডেকে মহিলা সংরক্ষণের বিল পাস করিয়েছেন তিনি। সবদিকেই প্রধানমন্ত্রীর সমান নজর রয়েছে। আর ভারতীয় জনতা পার্টি একটা সুশৃঙ্খল ও ঐক্যবদ্ধ দল। কংগ্রেস মানেই হচ্ছে একটা উশৃঙ্খল দল।
লক্ষ্য মহিলা ভোট, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
লক্ষ্য মহিলা ভোট, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
advertisement

আরও পড়ুন– ১৮ হাজার কোটি টাকার মালিক, বুর্জ খালিফায় ফ্লোর, মাত্র ৭৪ টাকায় ব্যবসা বেচে দেন এই ভারতীয়

কে সভাপতি হবেন, তা নিয়ে তাদের মধ্যে টানা হেঁচড়া চলে।  খোয়াই জেলার তেলিয়ামুড়া টাউন হলে আয়োজিত ভারতীয় জনতা পার্টির সাংগঠনিক কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা। এদিন ২৭ কল্যাণপুর, ২৮ তেলিয়ামুড়া এবং ২৯ কৃষ্ণপুর বিধানসভা কেন্দ্রের দলীয় কার্যকর্তা ও কর্মীদের নিয়ে এই সাংগঠনিক সভার আয়োজন করা হয়। সভায় মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন ইস্যুতে বিরোধী দলগুলির সমালোচনা করে বলেন, ‘‘জোট আমলে ত্রিপুরার মানুষ কংগ্রেসের অবস্থা দেখেছে। কমিউনিস্টদের অবস্থাও মানুষ ৩৫ বছরে প্রত্যক্ষ করেছে। মানুষের কাছে যাওয়ার মুখ নেই তাদের। তাই এখন বিকল্প শুধু ভারতীয় জনতা পার্টি।’’

advertisement

আরও পড়ুন– মরুভূমির মাঝে বিশ্বনেতাদের নিয়ে হয়েছিল এক এলাহি পার্টি ! সেটাই ছিল ২৫০০ বছরের পুরনো এক সাম্রাজ্যের সর্বনাশের কারণ

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘অনেকে অপেক্ষা করছেন লোকসভা নির্বাচনের। এরপরই সুযোগ বুঝে দল বদলাবেন তারা। এটা অনেক বছর ধরেই চলে আসছে। অথচ দেশ কোনদিকে যাচ্ছে তাদের হেলদোল নেই। তাদের দেখাদেখি মানুষও ভুলের শিকার হয়। মানুষও সেই মরীচিকার পিছনে ছুটে যায়।’’ সাংগঠনিক সভায় মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টির শক্তি আগের তুলনায় অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। সারা দেশে বিজেপির সদস্য সংখ্যা এখন প্রায় ১৭ কোটির মতো। ত্রিপুরায় যখন পার্টির মেম্বারশিপ ড্রাইভের দায়িত্ব গ্রহণ করি সেসময় বিজেপির সদস্য সংখ্যা ছিল সবমিলিয়ে ১ লক্ষ ২৪ হাজারের মতো। যা পরবর্তী সময়ে প্রায় সাড়ে ৬ লাখের মতো হয়। আর এটা সম্ভব হয়েছে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়।

advertisement

মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এদিন আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় জনতা পার্টির অন্যতম লক্ষ্য সেবাই সংগঠন। কোভিডের সময়েও এই পার্টির কর্মীরা মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন। সেসময় কিন্তু কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় নি। কোভিড টিকাকরণেও সারা দেশের মধ্যে অন্যতম জায়গায় ছিল ত্রিপুরা। কার্যকর্তাদের উদ্দেশ্যে মানুষের কাছে গিয়ে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন ও সমর্থন আদায় করার পরামর্শ দেন মুখ্যমন্ত্রী। ’’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Tripura Politics: লক্ষ্য মহিলা ভোট, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল