ইতিমধ্যেই আপ লাইন দিয়ে পেরিয়েছে হাওড়া-পুরী সুপার ফাস্ট এক্সপ্রেস, শালিমার-তিরুঅনন্তপুরম সুপার ফাস্ট এক্সপ্রেস, হাওড়া-পুদুচেরি সুপার ফাস্ট, গুয়াহাটি-বেঙ্গালুরু সুপার ফাস্ট, হাওড়া-এমজিআর চেন্নাই সেন্ট্রাল, হাওড়া-বেঙ্গালুরু সুপার ফাস্ট এবং হাওড়া-পুরী বন্দেভারত এক্সপ্রেস। পাশাপাশি, তিনটি মেমু এবং একটা মালগাড়িও ওই লাইন দিয়ে চলাচল করেছে।
আরও পড়ুনঃ বালাসোরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় বিবৃতি প্রকাশ বঙ্গ বিজেপির, কী রয়েছে বিবৃতিতে?
advertisement
এ দিকে, ডাউনলাইন দিয়ে চলেছে ওড়িশা সম্পর্কক্রান্তি এক্সপ্রেস, পুরী-শালিমার সাপ্তাহিক সুপারফাস্ট, সমতা এক্সপ্রেস, জগন্নাথ এক্সপ্রেস, জনশতাব্দী এক্সপ্রেস। পাশাপাশি, ৪টি লোকাল ট্রেন এবং দু’টো মালগাড়িও ওই লাইনে চলেছে সকাল থেকে।
আরও পড়ুনঃ প্রিয়জনকে হারালেন যশ-নুসরত! আবার দেখা হবে, প্রার্থনা শোকে পাথর বাবা-মায়ের
সূত্রের খবর, রবিবার রাতে ওই রেলপথ দিয়ে ডাউন লাইনে ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু করে রেল। রাত ১০ঃ৪০ মিনিটে ডাউন লাইনে প্রথমে একটি মালগাড়ি চালানো হয়। এর পর রাত ১১ঃ৩৯ মিনিটে চালানো হয় আরও একটি মালগাড়ি। আপ লাইনে প্রথম ট্রেনটি চালানো হয় রাত ১২ঃ০৫ মিনিটে। ট্রেন চালুর পরই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ঃ ৫৫ মিনিট নাগাদ ওড়িশায় বালেশ্বরের কাছে বাহানগা বাজারে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চেন্নাইগামী করমণ্ডল এক্সপ্রেস এবং বেঙ্গালুরু-হাওড়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস। একইসঙ্গে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে পাশের লুপ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মালগাড়িও। মালগাড়ির কামরার উপরে উঠে যায় করমণ্ডলের ইঞ্জিন। ৩ ট্রেনের দুর্ঘটনায় ২৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত বহু। আহতদের দুই রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে।