জনশ্রুতি আছে যে, কত্যুরি রাজারা এক রাতে এই মন্দির তৈরি করেন। মন্দিরের চারপাশে ছিল ঘন জঙ্গল। বাঘ, সিংহ ঘোরাফেরা করত সেখানে। ভক্তরা বলেন, এক দিনে দেবী মূর্তির রং তিনবার বদল হয়। সূর্যোদয়ের সময় মায়ের মূর্তির রং হয় সোনালি রঙের। বেলা গড়ালে সেই মূর্তি কালো রং ধারণ করে। সন্ধ্যায় দেবী মূর্তির রং হয় শ্যামবর্ণ। বলা হয়, কোনও মানুষ যদি ভক্তি নিয়ে দেবীর দর্শন করতে আসেন, তা হলে তিনি এই ঘটনাগুলি বুঝতে পারবেন।
advertisement
আরও পড়ুন: একা কংগ্রেস নয়, রাহুলের সাংসদ পদ বাতিল হতেই বদলে গেল কেজরীওয়ালের অবস্থানও
আরও পড়ুন: নীলাদ্রি নেহাত ছোট কেউ নয়, এবার বেরোবে বিরাট সত্য? নিয়োগ দুর্নীতিতে বড় পর্দাফাঁস
পুরোহিত জীবন নাথ গোস্বামী জানান, এই মন্দিরটি খুব পুরনো। তাঁর দাবি, একাদশ শতকে এই মন্দিরটি স্থাপন করা হয়েছিল। এই মন্দিরে গণেশ ঠাকুরের মূর্তি আছে। সেই মূর্তিই নাকি এই মন্দিরের ইতিহাস বলে দেয়। তিনি আরও বলেন যে, দেবী তিনটি রূপ ধারণ করেন।
শঙ্কর দত্ত নামে এক ভক্ত জানান, তিনি সেখানে ১০ বছর ধরে আসছেন। তাঁর মনের সব কামনাই দেবী পূর্ণ করেন। প্রচুর ভক্ত সেই মন্দিরে দেবী দর্শনের জন্য আসেন।
