আরও পড়ুন- কৃষি আইন তুলে কেন্দ্রকে খোঁচা, অগ্নিপথও প্রত্যাহার করতেই হবে, দাবি রাহুল গান্ধির
জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, এবং রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারপার্সন হরিবংশ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। নরেন্দ্র মোদি একটি ভিডিও ভাষণে বইটির প্রশংসা করে জানান, এটি পাঠকদের সংবিধানের বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবে।
advertisement
তিনি আস্থা ব্যক্ত করে বলেন, “বইটিতে স্বাধীনতার ইতিহাস এবং আমাদের সংবিধানের অপ্রকাশিত অধ্যায়গুলি দেশের তরুণদের নতুন চিন্তার সূচনা করবে এবং তাদের আলোচনাকে আরও বিস্তৃত করবে। ভারতের সংবিধান নিছক একটি বই নয়, এটি একটি ধারণা এবং প্রতিশ্রুতি, এবং এটি স্বাধীনতার প্রতি জাতির আস্থার প্রতীক।”
সংবিধানের উপর আলোকপাত করে মোদি জানান, ভারত প্রকৃতিগতভাবেই মুক্তচিন্তার দেশ এবং জড়তা এদেশের মৌলিক প্রকৃতির অংশ নয়। তিনি বলেন, “গণপরিষদ গঠন থেকে শুরু করে তার বিতর্ক, সংবিধান লেখা থেকেশুরু করে তার বর্তমান পর্যায়, আমরা ধারাবাহিকভাবে গতিশীল ও প্রগতিশীল সংবিধান দেখেছি। আমরা তর্ক করেছি, প্রশ্ন উত্থাপন করেছি, বিতর্ক করেছি এবং পরিবর্তন করেছি।”
আরও পড়ুন- "অগ্নিপথের বিক্ষোভকারীদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে": CNN-News18 টাউন হলে অনুরাগ ঠাকুর
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সংবিধান মুক্ত ভারতের স্বপ্নের আকারে মানুষের সামনে এসেছিল যা দেশের বহু প্রজন্মের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।” মোদি আরও জানান, কর্তব্য এবং অধিকার সম্পর্কিত বিষয় তথা কর্তব্যের উপর জোর দেওয়া “আমাদের অধিকারকেও শক্তিশালী করে”। “অধিকার ও কর্তব্যের সমন্বয়ই আমাদের সংবিধানকে বিশেষ করে তোলে,” বলেন মোদি।