প্রবীণ কাসওয়ানের শেয়ার করা ছবিতে দেখা যাচ্ছে, তৎকালীন সেক্রেটারি অফ স্টেট এডওইন মন্টেগুকে উদ্দেশ্য করে নিজের ইস্তফাপত্র লিখেছেন নেতাজি৷ তাতে লেখা, তিনি চান, ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসের শিক্ষানবিশদের তালিকা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হোক৷
১৯২১ সালের ২২ এপ্রিল লেখা সেই চিঠিতে নেতাজি জানাচ্ছেন, শিক্ষানবিশ হিসাবে তিনি ১০০ পাউন্ড পেয়েছিলেন ইংরেজ সরকারের কাছ থেকে, যা তিনি ইস্তফাপত্র গ্রহণ হওয়ার সাথে সাথে সরকারকে ফেরত দিতে চান৷
advertisement
মাত্র ২৪ বছর বয়সি কোনও তরুণের এমন ঋজু মনোভাব আরও একবার স্তম্ভিত করেছে নেটিজেনদের৷ ওই আইএঅফএস অফিসার তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘১৯২১ সালের ২২ এপ্রিল, সুভাষচন্দ্র বসু স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগ দেওয়ার জন্য ইন্ডিয়ান সিভিস সার্ভিসের চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন৷ আরও বড় দায়িত্বপালনের জন্য৷’
যদিও প্রবীণ কাসওয়ানের পোস্ট করা এই চিঠি বা নথিটির সত্যতা যাচাই করেনি নিউজ ১৮ বাংলা৷ তবে, নথিটি ন্যাশনাল আর্কাইভ অফ ইন্ডিয়ায় রাখা একটি নথির প্রতিলিপি বলে এর ঐতিহাসিক তাৎপর্যের সত্যতা সম্পর্কে বহুল প্রচার করা হয়েছে৷
তবে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর নেতাজির হাতে লেখা একটি চিঠি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছিলেন৷ সেই পোস্টটিও দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে৷