আরও পড়ুন- সাফাইয়ে গড়িমসি, নোংরা নর্দমায় ঝাঁপ দিলেন আপ কাউন্সিলর! দুধ দিয়ে স্নান সমর্থকদের
PSU আরও জানিয়েছে, যে ৬,১০০ টি স্টেশনে এটি Wi-Fi পরিষেবা সরবরাহ করে তার ৫,০০০ টিরও বেশি স্টেশন দেশের গ্রামীণ অংশে অবস্থিত। রেল স্টেশনগুলিতে বিনামূল্যে Wi-Fi পরিষেবা (Wi-Fi in Rail Station) দেওয়ার বিষয়টি ২০১৫ সালে প্রথম ভাবা হয়েছিল। সেই সময় এই পরিষেবা সম্পর্কে বিপণন এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে Google-এর একটি শক্তিশালী ভূমিকা ছিল। নেপথ্যে থেকে, যাতে ব্যবহারকারীদের কোনও সমস্যা না হয়, সেই বিষয়টি দেখত RailTel।
advertisement
দেশের গ্রামীণ অংশে প্রিমিয়াম ইন্টারনেট পরিষেবার বিলাসিতা নেই। কিন্তু মোবাইল কানেক্টিভিটি ইদানীং বেশ মজবুত এবং সাশ্রয়ীও। হাই স্পিড ইন্টারনেট থাকায় লক্ষ লক্ষ মানুষ স্টেশনে বসেই ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপের মতো প্ল্যাটফর্মে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারেন তো বটেই, মোবাইলে বিভিন্ন অ্যাপ ডাউনলোড করাও সম্ভব এই ওয়াইফাই (Wi-Fi in Rail Station) ব্যবহার করে।
আরও পড়ুন- স্কুলছুটদের ফেরাতে ফের শুরু হোক মিড ডে মিল, কেন্দ্রকে অনুরোধ সোনিয়া গান্ধির!
বিনামূল্যের Wi-Fi পরিষেবা ব্যবহার করতে ফোনে RailTel Wi-Fi নেটওয়ার্ক খুঁজে পেতে হবে। আপনার মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে সাইন আপ করতে হবে। OTP পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে এই সাইন আপ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে৷ Wi-Fi নেটওয়ার্ক একটি ডিভাইসে ২০ Mbps পর্যন্ত গতি দিতে পারে। রেলস্টেশনে কতজন ব্যবহারকারী ওয়াইফাই (Wi-Fi in Rail Station) ব্যবহার করছেন তার উপরেও এই গতির বিষয়টি নির্ভর করে।