স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মতে, সক্রিয় সংক্রমণ মোট সংক্রমণের ০.০৪ শতাংশ এবং COVID-19 থেকে সেরে ওঠার হার ৯৮.৭৪ শতাংশ। দৈনিক পজিটিভিটির হার ০.৬৪ শতাংশ এবং সাপ্তাহিক পজিটিভিটির হার ০.৬১ শতাংশ। COVID-19 শনাক্ত করার জন্য মোট ৮৫.০৪ কোটি পরীক্ষা করা হয়েছে যার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩,৬৩,৮৮৩ টি। এই রোগ থেকে সেরে ওঠা মানুষের সংখ্যা বেড়ে এখন ৪,২৬,১৫,৫৭৪, মৃত্যুর হার ১.২২ শতাংশ।
advertisement
আরও পড়ুন- ফের উত্তপ্ত উপত্যকা! জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদীদের গুলিতে ঝাঁঝরা স্কুল শিক্ষিকা
দেশে করোনা টিকাকরণ অভিযানের অধীনে এখনও অবধি ১৯৩.৪৫ কোটিরও বেশি ভ্যাকসিনের ডোজ দেওয়া হয়েছে। ভারতের কোভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা ২০২০ সালের ৭ অগাস্ট ছিল ২০ লাখ, ২৩ অগাস্ট ছিল ৩০ লাখ, ৫ সেপ্টেম্বর ৪০ লাখ এবং ১৬ সেপ্টেম্বর তা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যায়। ২৮ সেপ্টেম্বর ৬০ লাখ, ১১ অক্টোবর ৭০ লাখ, ২৯ অক্টোবর ৮০ লাখ, ২০ নভেম্বর ৯০ লাখের সীমা অতিক্রম করে করোনা সংক্রমণ এবং ১৯ ডিসেম্বর এক কোটি সংক্রমণের রেকর্ড গড়ে এই দেশ।
গত বছরের ২৩ জুন দুই কোটি এবং ৪ মে তিন কোটি কোভিড-১৯ সংক্রমণের ভয়াবহ মাইলফলক অতিক্রম করে এই দেশ। নতুন করে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে যে ১৯ জনের মৃত্যু ঘটেছে তাঁদের মধ্যে কেরলের বাসিন্দা ১৭ জন এবং রাজস্থান ও দিল্লির একজন করে বাসিন্দা রয়েছেন।
আরও পড়ুন- প্রবল বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ল জামা মসজিদের গম্বুজের চূড়া! পাথর খসে আহত ৩!
মহারাষ্ট্র থেকে ১,৪৭,৮৫৯ জন, কেরল থেকে ৬৯,৭৪০ জন, কর্ণাটক থেকে ৪০,১০৬ জন, তামিলনাড়ু থেকে ৩৮,০২৫ জন, দিল্লি থেকে ২৬,২০৯ জন, উত্তর প্রদেশ থেকে ২৩,৫১৯ জন, পশ্চিমবঙ্গ থেকে ২৩,৫১৯ জন এবং উত্তরপ্রদেশ থেকে মোট ৫,২৪,৬৩০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দাবি ৭০ শতাংশেরও বেশি মৃত্যু হয়েছে কোমর্বিডিটির কারণে।
“আমাদের পরিসংখ্যানগুলি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হচ্ছে,” ওয়েবসাইটে জানিয়েছে মন্ত্রক।