২০২৪-এ আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। সেই সময়েও আরও বেশি বরাত থাকবে চন্দননগরের রকমারি আলোর বলে জানান চন্দননগরের শিল্পী। এই দীপাবলিতে সাহা ইলেকট্রিকসের কাছে বরাত এসেছিল আলো তৈরি করার। অযোধ্যার রাস্তায় রাম মন্দির ও রাম সীতার আদলে যে আলো তৈরি হয়েছে তা পুরোটাই গিয়েছে চন্দননগর থেকে।
আরও পড়ুন: ম্যারাথন দৌড়ের আসর উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের উদ্যোগে! কারণ জানলে অবাক হবেন
advertisement
অযোধ্যার নদীর ধার রাস্তাঘাট মন্দিরের আশেপাশে জায়গায় প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকায় আর চিত্রকূট এলাকাতেও প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে লাগানো হয়েছে চন্দননগরের আলো। দীপাবলিতে চন্দননগরের মায়াবী আলো আলোকিত করে তুলেছে অযোধ্যাকে।
আরও পড়ুন: ২২টি বেআইনি অ্যাপের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার জারি সরকারের! আপনার মোবাইলে নেই তো?
দুর্গাপুজোর আগে থেকে অযোধ্যার জন্য কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল চন্দননগরের গোলাতে। দুর্গাপুজোর পর শুধুমাত্র অযোধ্যাতেই ৬০ জন কারিগরকে পাঠানো হয়েছে আলো ইনস্টল করার জন্য। মোট বরাত মিলেছিল ৮০ লক্ষ টাকার। সেই আলো দিয়েই সেজে উঠেছে রাম মন্দির অযোধ্যার রাস্তাঘাট সব জায়গায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ ও যোগী আদিত্যনাথ সকলেই অযোধ্যা প্রবেশের আগে চন্দননগরের আলোর সামিয়ানা দিয়েই প্রবেশ করবেন এমনই আলোর বন্দোবস্ত করা হয়েছে অযোধ্যায়।
সৈকত বিশ্বাস