জানা গিয়েছে, অসম্ভব সংক্রামক এই রোগ ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে রাজ্যের ১১টি জেলার ৬৮টি গ্রামে। রাজ্যের পশুপালন দফতরের চিকিৎসক ডক্টর কে বিছুয়া জানিয়েছেন, রাজ্যে ইতিমধ্যেই একে বিপর্যয় হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, যে পশুপালকরা শূকর হারিয়েছেন, তাঁদের সরকারের তরফে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: হাতির পায়ে পিষে মৃত্যু বৃদ্ধার, পরে মৃতদেহও পিষে দিল দাঁতাল! চাঞ্চল্যকর কাণ্ড
advertisement
কেন্দ্রের তরফে ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিপর্যয়ের কারণে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে। শূকর নিধন ও ভাইরাসের কারণে মৃত পশুদের পালককে ৫০ শতাংশ টাকা দেওয়ার কথা জানিয়েছে। আফ্রিকান সোয়াইন ফ্লু প্রথম ধরা পড়েছিল দক্ষিণ মিজোরামের লুঙ্গলেই জেলার লাঙ্গসেন গ্রামে। এটি বাংলাদেশের সীমান্তদের একেবারেই কাছে। গত বছরও এখানে এই একই রোগে প্রায় ৩৩ হাজার ৪১৭ শূকর মারা গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: যৌন মিলন পর্বে পার্টনারের সামনে কখনও স্বমেহন করেন? এতে কী হয় জানুন
সেই বছরও প্রায় ১০ হাজার ৯১০টি শূকরকে মেরে ফেলা হয়েছিল। গত বছর ডিসেম্বরের পর থেকেই ফের নতুন করে মাথাচারা দিয়েছে আফ্রিকান সোয়াইন ফ্লু। ফেব্রুয়ারি থেকে মিজোরামে মারাত্মক ভাবে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। এপ্রিলের ২ থেকে ইতিমধ্যেই শূকর আমদানি ও মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছে। মিজোরামের সঙ্গে সীমানা রয়েছে অসম, মণিপুর ও ত্রিপুরার সঙ্গে।