আরও পড়ুন: সরকারি দফতরে বিধ্বংসী আগুন,পুড়ে ছাই একাধিক নথি! ঘটনাস্থলে দমকলের ১২টি ইঞ্জিন
বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে সকলে যখন আনন্দে মেতে ওঠে তখন যেন ওঁদের দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়। ছুটি ছাড়াই যারা নিরলসভাবে গোটা বছর কাজ করে চলেছেন সেই বিরামহীন বিশ্বকর্মাদের খোঁজ নিলাম আমরা।
শান্তিপুর দমকল কেন্দ্র থেকে শুরু করে অ্যাম্বুলেন্স চালক, মাছের ভেড়ির গাড়ি চালক, ফেরিঘাটের মাঝিরা প্রত্যেকেই সোমবার কাজের সঙ্গেই পালন করছেন বিশ্বকর্মা পুজো। এই দিনেও বিরামহীন তাঁরা। ভক্তি সহকারে পুজো দেওয়ার পর যে যার কাজে লেগে যান।
advertisement
শান্তিপুর শহরের দমকল কেন্দ্রে প্রতি বছরই হয় বিশ্বকর্মা পুজো। দমকলের প্রতিটি গাড়ি, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ভর্তি সহকারে পুজো করেন কর্মীরা। যিনি এই যে এই পুজো করেন তিনি নিজেও একজন দমকলকর্মী। তবে পুজো করলেও আপতকালীন পরিস্থিতির জন্য তাঁরা সব সময় তৎপর ছিলেন। তেমন পরিস্থিতি ঘটলে পুরোহিতের নামাবলী খুলে মুহূর্তের মধ্যে খাকি উর্দি-গাম্বুট পরে সাইরেন বাজাতে বাজাতে আগুন নেভাতে ছুটতে হত। শান্তিপুর ফেরিঘাটের মাঝিরাও রোজের মতই নৌকায় করে যাত্রীদের এপার থেকে ওপার নিয়ে গিয়েছেন। অ্যাম্বুলেন্স বা শববাহী যানের চালকদের ক্ষেত্রেও বিষয়টা একইরকম ছিল।
মৈনাক দেবনাথ