গ্রামেগঞ্জে রয়েছে একাধিক অঙ্গনওয়াড়ি বিদ্যালয়। সেখানে একাধিক শিশুরা হেসে খেলে সেই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকার কাছ থেকে শিক্ষা প্রাপ্ত করে। অঙ্গনওয়াড়ি বিদ্যালয় খেলার পাশাপাশি মিড ডে মিলেরও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা হয়। এর কারণ একটি শিশুর শিক্ষার পাশাপাশি লক্ষ্য রাখতে হয়, তার সঠিক পুষ্টির। সেই কারণে দেশের অঙ্গনওয়াড়ি বিদ্যালয়গুলি শিশুদের সার্বিক বিকাশে এক অনস্বীকার্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন : স্বামীর মৃত্যুর পর অকূল পাথারে, চপ ভেজে শিশুসন্তানকে বড় করছেন দশভুজা অনিতা
ঠিক তেমনই কৃষ্ণগঞ্জ গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত রয়েছে একটি বিদ্যালয় যার নাম প্রতাপপুর শিশু আলয়। তবে বেশ কিছু সমস্যার মধ্যে দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছিল এই বিদ্যালয়টি। বিশেষ করে সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছিল বিদ্যালয়টির অবস্থান নিয়ে। শিশুদের নিয়ে ঠিকমতো বসার জায়গা ছিল না। সময়ের আগেই উঠে যেতে হত শিক্ষিকাদের। জায়গা ছেড়ে দেওয়া হত প্রাইমারিকে। জায়গা নিয়ে অনেকদিন ধরেই সমস্যা থাকার কারণে এক ব্যক্তি নিজের পৈতৃক জমি দান করলেন বিদ্যালয়কে।
আরও পড়ুন : পাড়ায় পাড়ায় মাদুর পাতুন, দলের কর্মীদের অভিনব নির্দেশ বামনেত্রী মিনাক্ষীর!
বিদ্যালয় তৈরি করার জন্য নিজের পৈতৃক সম্পত্তি নিঃশর্তে দান করে দিলেন পেশায় মুহুরি উদ্ভবচন্দ্র মন্ডল। তাঁর এই কর্মকাণ্ডের জেরে খুশি পরিবার-সহ স্থানীয় বাসিন্দারাও। জমি দান করার পরেই কৃষ্ণগঞ্জ প্রশাসনের উদ্যোগে তৈরি করা দেওয়া হয় এই বিদ্যালয়টি। যার ফলে শিশুরা নিশ্চিন্তে এই বিদ্যালয় এসে তাদের শিক্ষার বিকাশ ঘটাতে পারবে।





