মন্দিরের সেবাইত জানিয়েছেন, সারা বছরের ভক্তবৃন্দদের দানের টাকা প্রায় ১৫-১৬ হাজার টাকা ছিল, চক্রান্ত করেই কেউ বা কারা এই চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। জানা যায় প্রত্যেক বছর ফাল্গুন মাসের প্রথম দিন থেকে মায়ের আরাধনার মধ্যে দিয়ে মেলা শুরু হয়, আর ভক্তবৃন্দদের দান করা প্রণামী বাক্সের অর্থ পুজোর ক্ষেত্রে অনেকটাই কাজে লাগে।
advertisement
আরও পড়ুন - Weather Update: হুড়মুড়িয়ে নামছে তাপমাত্রা, শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতার মধ্যেই আবহাওয়ার ভোলবদলের আপডেট
খোলামেলা পরিবেশ হলেও আজ পর্যন্ত এই মন্দিরে কোনদিন চুরির ঘটনা ঘটেনি, এই প্রথম মন্দিরে চুরির ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয় এলাকায়।
আরও পড়ুন - কাটামুণ্ড উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য, পুরসভার পার্কিং জোনের পাশেই নর্দমায় দেখা গেল সেই দৃশ্য
তবে চুরির ঘটনা শান্তিপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়, চুরির ঘটনার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত ইতিমধ্যে তার তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ। যদিও বেশ কিছুদিন ধরেই শান্তিপুরের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক যেভাবে চুরির সংখ্যা বাড়ছে, এর আগেও শান্তিপুরের বেশ কয়েকটি মন্দিরের চুরির অভিযোগ উঠে এসেছে। আর তাতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ শান্তিপুর থানার পুলিশ প্রশাসনের।
Mainak Debnath





