দুপুরবেলা লটারি খেলার ফলাফল যখন বের হয় তখন লটারির কাউন্টার থেকে ফোন করেন তাকে। ফোনে যখন তিনি জানলেন তিনি প্রথম পুরস্কার এক কোটি টাকার বিজেতা, নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না তিনি। আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েছিলেন পরিবারসহ আত্মীয়-স্বজনেরা সকলেই খুশি। এরপরেই তিনি অতি সত্বর লটারি টিকিট সঙ্গে নিয়ে তেহট্ট থানায় যান। কোনওরকম বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেতে এবং লটারির টিকিট সুরক্ষিত রাখার জন্যই তিনি বর্তমানে তেহট্ট থানাতে রয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ঘর থেকে অর্ধ-নগ্ন মহিলার গোঙানির শব্দ! মহেশতলায় সামনে এলো ভয়াবহ ঘটনা
মৃত্যুঞ্জয় বাবুর বাড়িতে রয়েছেন মা, স্ত্রী ও দুই মেয়ে। বড় মেয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে এবং ছোট মেয়ে শিশু শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। মৃত্যুঞ্জয়বাবু জানান, " লটারি আমি সচরাচর কাটি না। সব সময় দেখতাম অনেকেই কাটে সেরকমভাবে নিয়মিত লটারি আমি কাটিনি কখনওই। আজকে নেহাত নিজের ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্যেই সকাল বেলা ১৫০ টাকার লটারি কাটি। এরপরেই দুপুরবেলা খেলার ফলাফল বের হলে সেলার আমাকে ফোন করে জানায়। এই লটারি টাকা দিয়ে আমার দুই মেয়ের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করে রাখবো।" স্বাভাবিকভাবেই রাতারাতি ভাগ্যবদলের কারণে খুশি মৃত্যুঞ্জয় বাবু এবং তার পরিবার।
Mainak Debnath