আরও পড়ুনঃ উপোস করে তড়তড়িয়ে ওজন কমাচ্ছেন? শরীরের ক্ষতি করছেন না তো? জানুন কতটা নিরাপদ!
আগে আকাশে ঘুড়ি উড়াতে সাধারণত লাইলন সুতোকে ব্যবহার করা হয়। না হলে সঠিকভাবে ঘুড়ি আকাশে ওড়ানো সম্ভব না বা ঘুড়ির লড়াইয়ে কেউ টিকে থাকতে পারে না। কিন্তু বর্তমানে নদিয়া জেলায় প্রশাসন থেকে চীনা মাঞ্জা ব্যান করা হয়েছে। কারণ এই সুতোর ওপর মাঞ্জা দিতে এক ধরনের কেমিক্যালের প্রলেপ দেওয়া হয়। যা সাধারণত কাঁচের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি। যার ফলে ওই মাঞ্জার দ্বারা বিভিন্ন পশুপাখি সহ মানুষও বহুবার আহত হয়েছে। এবং সেই কারণেই প্রশাসন একাধিকবার মাইকিং করে এই চীনা মাঞ্জা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নদিয়া জেলায়।
advertisement
তবে, এই মাঞ্জার ব্যবহার বন্ধ করায় শুধু প্রচলিত প্রথার ওপর ব্যাঘাত ঘটেনি সঙ্গে ঘুড়ি ব্যবসায়ীকদেরও আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বর্তমানে। ঘুড়ি ব্যবসায়ীদের দাবি প্রতিবছর এই দিন প্রচুর সংখ্যক ঘুড়ি এই পুজো উপলক্ষে তৈরি করেন ও তা সঠিক মূল্যে তা বিক্রিও করেন। বর্তমানে এই চীনা মাঞ্জা বন্ধ হওয়ায় আগের মত সেই পরিমাণ ঘুড়ি কেউ ক্রয় করে না। তাদের এও দাবি শুধু মাঞ্জা ব্যান করায় নয় বর্তমানে অধিকাংশ বাচ্চারা মোবাইলে আসক্ত হওয়ায় তাদের ঘুড়িব্যবসায়ে প্রতিনিয়ত ব্যাঘাত হয়েই চলেছে।
Mainak Debnath