সেখান থেকে শিবলিঙ্গটি নিয়ে এসে বাড়িতে একটি বাক্সের মধ্যে রেখে দেন। এক সময় মাজদিয়া টুঙ্গী গাজনে পুজা হত পাটবানের। সেই সময়ে যখন সন্ন্যাসীরা ঢাক বাজাতে বাজাতে তার বাড়ির সামনে দিয়ে যায় জানা যায়, সেই বাক্সের মধ্যে থাকা ওই শিবলিঙ্গটি নৃত্য করতে শুরু করে। ওই বাক্সে রাখা বিভিন্ন বাসনপত্র শিবলিঙ্গের নৃত্যের ফলে ভেঙে তছনছ হয়ে যায়। তখন সেই বাড়ির পুরুষেরা বাক্স খুলে দেখেন কিছুই আস্ত নেই। ঠিক ওই দিন রাত্রি বেলা স্বপ্নাদেশ পান ।
advertisement
আরও পড়ুন: শুঁটকি মাছ দেখলেই নাক ঢাকেন? এই মাছ খেলেই দূর হবে জটিল রোগ! জানলে অবাক হবেন
আরও পড়ুন:
ওই শিবলিঙ্গ তাদেরকে আদেশ দিচ্ছেন, তিনি কাশি থেকে এই জায়গায় এসেছেন। গাজনে যাতে তার পুজো হয় সেই ব্যবস্থা করতে। এবং পাশাপাশি তার নিত্য সেবার ব্যবস্থাও করতে। সেই সময় রাজত্ব ছিল রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের। এবং সেই থেকেই টুঙ্গী গাজনে এই শিবের নিত্য পূজা হয়। এই চৈত্র মাসের ২৭ তারিখ তিনি গাজনের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হন। ২৯ তারিখে নীলের পুজো ৷ এদিন বিশেষ সন্ন্যাসীদের কাটা খেলা, খাড়া খেলা, এবং আগুনে ফুল খেলা হয়। গাজন শেষে ফের ফিরে আসেন বিশ্বাস বাড়িতে।
Mainak Debnath