এই সমস্ত সামগ্রী বানাতে এগিয়ে এসেছেন পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও। টানা ১২ ঘন্টা এই কাজে নিযুক্ত থাকেন বেশ কিছু মহিলা মৃৎশিল্পীরাও। মাটি ছেনে সেই মাটি দিয়েই সুন্দরভাবে কারুকার্য করে বানানো হয় পূজোর একাধিক নিত্য সামগ্রী। এরপর সেগুলিকে শুকানো হয় রোদে। তারপরে সেগুলিকে পোড়ানো হয় আগুনের তাপে। এখানেই শেষ হয়ে যায় না তাদের কাজ। এরপরেই শুরু হয় তাদের প্রতিভার মূল নিদর্শন। বিভিন্ন রঙে আঁকা হয় বিভিন্ন চিত্র। আর সেই চিত্রতেই ফুটে ওঠে সেই সমস্ত পুজোর সামগ্রীর বস্তুগুলি। সংসার চালানোর পাশাপাশি দিনরাত এক করে তারা বানিয়ে চলেছেন আসন্ন দুর্গাপুজোর বিভিন্ন সামগ্রী।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোর মধ্যেই ৩০৭৬২ জনকে চাকরি! বাংলার কর্মহীনদের জন্য বড় আপডেট দিলেন মুখ্যমন্ত্রী!
জেলা থেকে এই সমস্ত পুজোর সামগ্রী চলে যাবে শহরতলি এবং কলকাতাতেও। এইসব জিনিসগুলি দাম কিছুটা বাড়লেও চাহিদা কিন্তু একেবারেই কমেনি বলে জানালেন তারা। সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো এবং তারপরেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। করোনা আবহে দীর্ঘ দু বছর জাঁকজমক হবে পালন করা হয়নি একাধিক পুজো ও অনুষ্ঠান। মহামারি প্রকোপ কিছুটা কমতেই আবারও পুরনো ছন্দে ফিরে এসেছে বাঙালির বারো মাসের তেরো পার্বণ। সেই কারণেই পুজো কমিটিগুলির পাশাপাশি চরম ব্যস্ততা লক্ষ্য করা গেল জেলার মৃৎশিল্পীদেরও।
Mainak Debnath