এর আগের দু'বছর অর্থাৎ ২০২১ এবং ২০২২ সালে করোনা মহামারীর জন্য এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতেই নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে সপ্তম বর্ষ যোগা চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজন করা হল।
শিশু থেকে কিশোর, ছেলে থেকে মেয়ে সকলেই এই যোগা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। প্রত্যেক বয়স সীমা অনুযায়ী বিভিন্ন ভাগে প্রত্যেকটি টিমকে ভাগ করা হয়েছিল। প্রত্যেকেই নিজ নিজ দক্ষতায় বিভিন্ন রকম যোগাসন করে দেখিয়েছেন বিচারকদের সামনে। উদ্যোক্তাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে ৮৩৮ জন প্রতিযোগী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিযোগীরা যোগ দিয়েছিল। এছাড়াও ভিয়েতনাম থেকেও বেশকিছু প্রতিযোগী এই যোগা চ্যাম্পিয়নশিপে এসে অংশগ্রহণ করেন বলে জানান উদ্যোক্তা সুজয় কুমার সাহা।
advertisement
আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামের মৎস্যজীবীদের উন্নয়নে জোর রাজ্যের, আয়োজিত হল বিশেষ সভা
উল্লেখ্য, যোগাসনের মাধ্যমে শরীরের বহু জটিল অসুখ সারিয়ে ফেলা যায়। বর্তমানে চিকিৎসকরা প্রতিদিন নিয়ম করে যোগাসন অভ্যাস করার পরামর্শ দেন। আর তাই যোগাসন ঘিরে ধীরে ধীরে উৎসাহ বাড়ছে ছেলেমেয়েদের মধ্যে।
মৈনাক দেবনাথ