আনুমানিক সকাল সাড়ে নটা নাগাদ গীতা পাঠ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। জাতি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে মিলে এই গীতা পাঠ করেন বলে জানা গিয়েছে। এদিনের এই অনুষ্ঠানে অসংখ্য ভক্তরা দেশ-বিদেশ থেকে উপস্থিত হওয়ার কারণে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। গত দু'বছর করোনা মহামারীর কারণে সেই অর্থে কোন উৎসবই জাকজমকপূর্ণভাবে পালন করা হয়ে ওঠেনি মায়াপুর ইসকন মন্দিরে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সরকারি স্কুল থেকে ভরসা এখনও ওঠেনি অভিভাবকদের! ভর্তির ফর্ম তুলতে গভীর রাত থেকে লাইন
তবে এই বছর থেকে পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছে, আবারও স্বমহিমায় পুরনো স্বাভাবিক ছন্দে ফিরে এসেছে মায়াপুর ইসকন মন্দির। প্রসঙ্গত আগামী ৫ ডিসেম্বর সোমবার মায়াপুর ইসকন মন্দির প্রাঙ্গনে পাঁচ হাজার ভক্তের সমবেত কন্ঠে করা হবে গীতা পাঠ। জানা যায় গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ হিসেবে এবং স্কুলের পাঠ্য বই হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্যই তাদের এই কর্মসূচি। ইতিমধ্যেই তার প্রস্তুতি পর্ব চলছে জোড় কদমে।
Mainak Debnath