তবে তিনি চলে গেলেও তার শিল্পসত্তাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন তার মেয়ে আবৃত্তি বাগচী। পেশায় কৃষ্ণনগরের একটি বেসরকারি স্কুলের তিনি শিক্ষিকা। তবে তার বাবা আশীষ বাবু মারা যাওয়ার পরে একটি সংশয় দেখা দিয়েছিল যে এই কারখানা আর চলবে কিনা। তবে সেই সংশয়কে রীতিমতো ধুলিস্যাৎ করেই তার বাবার সৃষ্টি করা এই কারখানাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে সে। এবং যাদের কথা বলতেই হয় তারা হল কারখানার কর্মীরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সম্পত্তি নিয়ে ভাইয়ের সাথে বিবাদের জেরে শান্তিপুর থানার দ্বারস্থ পরিবার!
জানা যায় এই কারখানায় মোট পাঁচজন কারিগর রয়েছে যারা আশিস বাবু মারা যাওয়ার পরেও তার মেয়ে আবৃত্তি বাগচীর সঙ্গে জারি রেখেছেন এই কাজ। এবারেও কালী পুজোর জন্য একাধিক জায়গা থেকে বরাত মিলেছে তাদের। আপাতত সেই কাজ করতেই ব্যস্ত তারা। স্কুল থেকে ফিরেই কারিগরদের বসে যান ডাকের কাজ করতে। বাবার সৃষ্টিকে বাঁচিয়ে রাখতেই বাবার পথ অনুসরণ করেছে কৃষ্ণনগর চকের পাড়ার বাসিন্দা আবৃত্তি বাগচী।
Mainak Debnath