বিক্রির সময় কথা দিয়েছিলেন দু মাসের মধ্যে ওই তার সরিয়ে নেওয়া হবে, কিন্তু দু'বছর পার হয়ে গেলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। পুলিশ কর্মীর স্ত্রী হিসেবে শান্তিপুর থানায় অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও মেলেনি ফল। আর এই কারণে বাচ্চা রয়েছে ঘর বন্দি। এমনকি অপরিচিত ব্যক্তি যদি হঠাৎ কেউ এসেও পাড়েন, বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হওয়ার সম্ভাবনা যথেষ্ট।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ১০ ফুটের নেতাজির ছবি এঁকে ভাইরাল রানাঘাটের চিত্র শিল্পী
ওই বাড়ির সামনে ইলেকট্রিক অ্যাঙ্গেল ভেঙে পড়ার কারণে রাতের অন্ধকারেও যেকোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে পূর্ববর্তী জমি বিক্রেতারা জানান, সে সময় ইলেকট্রিক তার দেখেই জমি কিনেছিলেন স্বপ্না হালদার। স্থানীয় পাড়ার যুবকরা জানান দীর্ঘদিনের সমস্যা অনেকবার বসেও মেটানো সম্ভব হয়নি। জমির মালিকানা স্বত্ব পরিবর্তিত হলেও ইলেকট্রিক তার কি হবে তার কোনও স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেননি ক্রেতা বিক্রেতা কেউই।
আরও পড়ুনঃ গৃহবধূ খুনের ঘটনায় অভিযুক্তকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ
ইলেকট্রিক সাপ্লাই সূত্রে জানা গেছে, তারা বিনামূল্যে ইলেকট্রিক পোল এবং অ্যাঙ্গেল দিতে রাজি হয়েছেন, কিন্তু পূর্ববর্তী জমির বিক্রেতা তা যদি নিতে না চান, তাহলে তাদের কিছু করার নেই। একজন গ্রাহকের ইলেকট্রিক কেটে দেওয়ার যথাযথ যুক্তি নেই। স্থানীয় কাউন্সিলর দীপঙ্কর সাহা বলেন, দুই পরিবারের সঙ্গে কথা বলে আবারও একবার চেষ্টা করা হবে।
Mainak Debnath