আবেদনকারীদের অভিযোগ, টালির বাড়ি, বৃষ্টির সময় জল পড়ে ঘরে। পঞ্চায়েত সদস্য থেকে প্রধানরা নাম নিয়ে যাচ্ছে কিন্তু ঘর মিলছেনা। অভিযোগ উঠেছে, যাদের পাকা ঘর আছে অথচ তাদের নামে ঘর আসছে । তাই পঞ্চায়েত সদস্য ও প্রধানদের উপর আস্থা হারিয়ে বিডিও অফিসে গ্রামবাসীরা এসেছে আবাস যোজনার ফর্ম জমা দিতে।
যদিও এক গ্রামের বাসিন্দা জানান, " আমাদের ঘর নেই। আমাদের নাম ইচ্ছে করে বাদ দেওয়া হয়েছে। আমাদের আবাস যোজনার তালিকাতে নাম সংযোগ করার দাবিতে আমরা বিডিও অফিসে এসে হাজির হয়েছি এবং আবেদন করছি।"
advertisement
আরও পড়ুন : জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হল বহরমপুর চুয়াপুরের রেল ওভারব্রিজ, শুরু সংলগ্ন অবৈধ দোকান ভাঙার কাজ
অপর দিকে ফরাক্কার বিডিও জুনায়েদ আহমেদ জানান, " এখন আবাস যোজনার কোন ফর্ম জমা নেওয়া হচ্ছে না। যারা লাইন দিয়েছিল তাদের বলে দেওয়া হয়েছে। যখন সরকারি ঘোষণা হবে তখন আবার সার্ভে হবে।"
আরও পড়ুন : কাঁচা বাড়ি সত্ত্বেও নাম নেই তালিকায়, আবাস যোজনার সার্ভের কাজে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত আশাকর্মী
আবাস যোজনা নিয়ে ইতি মধ্যেই কড়া মনোভাব নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ।কিন্তু তার পরও যেন বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না । কোথাও পঞ্চায়েত অফিস ঘেরাও, কোথাও বা আশাকর্মীরা ঘেরাও হচ্ছেন। তারই মধ্যে উল্টো ছবি দেখা গেল মুর্শিদাবাদ জেলার ফরাক্কাতে।