ধৃত দুইজনকে বন দফতরের আইন অনুযায়ী মামলা রুজু করে কান্দি মহকুমা আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে বনদফতর সুত্রে জানা গিয়েছে। কান্দি মহকুমা আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে ধৃতের বিরুদ্ধে ২,৯,১১, ৩৯, ৪৯, অ্যান্ড ৫০ অফ দ্যা ওয়াল্ড লাইট (প্রোটেকসন) অ্যাক্ট। ধৃত দুইজনের বিরুদ্ধে বেআইনি ভাবে পাখি স্বীকার মামলা রুজু করা হয়েছে। কান্দি মহকুমা আদালতের বিচারক সৈকত সরকারের এজলাসে তোলা হয় বলে আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মুর্শিদাবাদে ফের উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র! ধৃত দুই
বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, উদ্ধার হওয়া বালি হাঁস পাখি গুলিকে দেখতে অনেকটা হাঁসের মতো। এদেরকে সরাল হাঁস বলা হয়ে থাকে। এই পাখিগুলির গলাটা একটু লম্বাটে, ডানা আছে। গায়ের রং লালচে। উদ্ধার হওয়া পাখি গুলি সরাল প্রজাতির। সচরাচর এখানে দেখা যায় না এই পাখি গুলিকে। এদের অবাধ বিচরণ বাংলাদেশ, মায়ানমার এলাকায়। মূলত শীত কালে দল বেঁধে এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায়।
আরও পড়ুনঃ কান্দি মহকুমা জুড়ে চব্বিশ ঘণ্টার বাস ধর্মঘট, বিপাকে নিত্যযাত্রীরা!
তবে এই সময়ে পাখিদের আগমন অন্যরকম অনুভূতি দিচ্ছে। এই পাখিগুলোর হয়তো দলছুট হয়ে গেছে। দলছুট করে এখানে এসেছে ডিম দিয়েছে। ধৃতরা চোরা স্বীকারের উদ্দেশ্যে এই পাখি গুলো ধরা হয়েছিল বন দফতর অভিযান চালিয়ে পাখি সহ দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
Koushik Adhikary