চপ বিক্রেতা কার্তিক চুনারী জানান, আজ থেকে প্রায় কুড়ি বছর আগে এই ব্যাবসা শুরু করি। পরিবারকে আর্থিক ভাবে সচ্ছ্বল করতেই এই দোকান শুরু করেছি। আমার পাশে আমার স্ত্রী এসে দাড়িয়ে সাহায্য করেন। সকাল থেকে উঠে বিকাল পর্যন্ত সমস্ত রকম কাঁচা মাল তৈরি করে, সন্ধ্যার পর গরম তেলে ভেজে ক্রেতাদের কে মনের মতো জিনিস বিক্রি করি।
advertisement
তবে দৈনিক চপ কিনতে আসেন কান্দি পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি পার্থপ্রতিম সরকার । পার্থ প্রতিম বাবুর কথায়, কান্দি শহরের এই তিন সাঁকো মোড়ে মুখরোচক চপ পাওয়া যায়। আমরা প্রায় দিন এই চপ কিনছি, ভিন্ন রকমের চপ স্বাদ ও সুসাদু বটে। তবে চপ শিল্প করে মানুষ যে স্বর্নিভর দিশা দেখাচ্ছেন এটাই বড় প্রাপ্তি।
আরও পড়ুন: Birbhum News: দ্বারকা নদীর ধারে সন্ধ্যারতি, নতুন আশা দেখছে তারাপীঠ
ক্রেতা অসিতেন্দু ঘোষ জানিয়েছেন, আমরা এই এলাকা দিয়ে গেলেই কার্তিক দার কাছ থেকে দাঁড়িয়ে থেকে চপ কিনি। চপ স্বাদে ভালো মুখরোচক খেতে।
আরও পড়ুন: Mursidabad News: চুরিতে 'মদত' দেওয়ার অভিযোগ, মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষককে বেধড়ক মারধর সাগরদিঘিতে
তবে স্বাদে গন্ধে বিভিন্ন রকমের স্বাদের চপ খেতে ক্রেতারা আসছেন তার এই চপের দোকানে। কান্দি শহরের সুনাম অর্জন করে চপে মজেছেন কান্দি শহরবাসী।
কৌশিক অধিকারী