স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শংকরী সাহা জানিয়েছেন, ২০১৭ সাল থেকে আমরা বহরমপুর ব্লক উন্নয়ন আধিকারিককে বছরে পর বছর শুধু চিঠির পরে চিঠি করেছি কিন্তু দীর্ঘ ৬ বছর হয়ে গেলেও পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়নি। পানীয় জলের অযোগ্য আয়রন যুক্ত জলে রান্না করতে হয় মিড ডে মিলের। সেই মিড ডে মিলের খাবার বাচ্চারা খেতেও চায় না। ডেঙ্গু পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানকে জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি। স্কুলে পানীয় জলের অভাব প্রসঙ্গে বহরমপুর ব্লক আধিকারিক অভিনন্দন ঘোষকে জানানো হলে তিনি পানীয় জলের দায় এড়িয়ে বলেন, এই অর্থ বর্ষে তাদের কাছে আর কোন ফান্ড নেই।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মুর্শিদাবাদে নদীয়া জেলার তৃণমূল নেতাকে গুলি করে খুন
আগামী ২০২৩-২৪ সালে নতুন ফান্ড তৈরি হলে এখান থেকে পানীয় জলের সমস্যার সমাধান করা হবে। পানীয় জলের সমস্যা সমাধানের জন্য ছোট ছোট বাচ্চাদের আর কতদিন অপেক্ষা করতে হবে? তবে রাজ্যে জুড়ে ঘরে ঘরে পানীয় জলের প্রকল্প ঘরে পৌঁছালেও, বর্তমানে এই স্কুলে নেই পানীয় জলের ব্যবস্থা। কবে হবে পানীয় জলের ব্যবস্থা তার দিকে তাকিয়ে আছেন সকলেই।
Koushik Adhikary