তার তৈরী দুই সেন্টিমিটার বাই ১.৫ সেন্টিমিটার মাপের দেশের পতাকা (National Flag) আঁকা তিন স্তর বিশিষ্ট গ্রিটিংস কার্ড (Greetings Card)। ১১ই মে এই গ্রিটিংস কার্ড কনফার্ম করে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস। অবশেষে তার বাড়িতে এসে পৌঁছায় শংসাপত্র, মেডেল ও পেন। ছোট থেকেই অঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করায় বহু পুরস্কার এসেছে ঝুলিতে। তবে তাতেও সে পিছিয়ে থাকে নি। ছোট থেকেই আঁকা ও হাতের কাজে পারদর্শী ছিল সম্রাট।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কলেজ চত্বরের গাছ কেটে , ক্যান্টিন ভেঙে নতুন দোকান!
সম্রাটের কথায়, আমি খুব খুশি এই পুরস্কার পেয়ে। আমি ভাবতে পারিনি ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলতে পারব। এই সাফল্যে আমি সহ গোটা পরিবার যেমন খুশি ঠিক তেমনই আমার সাফল্যের পিছনে আমার শিক্ষকের অবদানও অনস্বীকার্য। সম্রাটের বাবা কৃষিজীবী মলয় কর জানান, 'আমি খুব খুশি আমার ছেলের এই সাফল্যে। আগামী দিনে যতদূর পড়া করতে চায় পড়া করুক।'
আরও পড়ুনঃ সামান্য বৃষ্টিতেই বড় বড় খানা-খন্দ, বাদশাহী সড়কে রোজ বাড়ছে দুর্ঘটনা
মা সোনালী করের কথায়, 'আমি প্রথম থেকে আমার ছেলে যা চেয়েছে তাই করতে দিয়েছি। তবে এই সাফল্যের পর আগামী দিনে আরও ভালো করুক এটাই চাইব।' গ্রামের বাসিন্দারাও খুশি তার সাফল্যে।
KOUSHIK ADHIKARY