তবে রসগোল্লা বা শুধু সন্দেশ নয়, কেশর বড়া, গাজরের হালুয়া, সীতা ভোগ, মিহিদানা, মালাই কেশর কিনতে বহরমপুর শহরের বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে ভিড় দেখা গেল। বাঙালির বারো মাসে তার পার্বনের অন্যতম উৎসব ভাইফোঁটা। ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে দিদি কিংবা বোন ভাই বা দাদার হাতে তুলে দেয় বিভিন্ন স্বাদের মিষ্টি ভর্তি প্লেট। তাই কোন দোকানের মিষ্টি ভাল সেদিকে খোঁজ থাকে দিদি ও বোনেদের। কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে পালিত হয় ভাই ফোঁটা বা ভাতৃ দ্বিতীয় উৎসব।
advertisement
আরও পড়ুন ২৬ বছর ধরে মুখের মধ্যে আস্ত জলপাই বীজ! বোনের কথা পালন করে দিন কাটছে দাদার
বিক্রেতারা জানান, এবছর কেশর বড়া, গাজরের হালুয়া, সীতা ভোগ, মিহিদানা, মালাই কেশরের চাহিদা অনেক ভাল। কোভিড মহামারি পরিস্থিতিতে দুই বছর বন্ধ ছিল বিক্রি। তবে এবছর বিক্রি বেশ ভালই। বোনেরা দাদা বা ভাইদেরকে ফোঁটা দেওয়ার পরে মিষ্টি খাওয়ান। গতানুগতিক মিষ্টির থেকে এবছর অন্য রকম মিষ্টি বেশি বিক্রি করা হচ্ছে দাবি করেছেন বিক্রেতারা।
আরও পড়ুন Nadia News: আম, কাঁঠাল, আমসত্ত্বের মিষ্টিতে ভরিয়ে দিন ভাইয়ের প্লেট! ভাইফোঁটার স্পেশ্যাল মিষ্টি
ক্রেতারা জানান, এবছর বিভিন্ন রকম মিষ্টি পাওয়া যাচ্ছে। মিলে মিশে বেশ কয়েক রকমের মিষ্টি কেনা হল।এবছর রসগোল্লা রসমালাই ছানার জিলাপি পান্তুয়া সন্দেশ চমচম ইত্যাদি কম বিক্রি নেই। এরমধ্যে চমচমের চাহিদা বেশি আছে ক্রেতাদের মধ্যে। তবে পকেটে টান পড়লেও মিষ্টি বিক্রি জমে উঠেছে বহরমপুর শহরে।
কৌশিক অধিকারী