সূত্র মারফত জানা গেছে, ধৃত চোরা কারবারির বাড়ি মুর্শিদাবাদ জেলাতেই। সে এক বাংলাদেশীর কাছ থেকে কালো ব্যাগের মধ্যে সোনার বিস্কুটগুলো নিয়েছিল। এবং এক ভারতীয় চোরা কারবারীকে এই সোনার বিস্কুটগুলো সে হস্তান্তর করতো। কিন্তু হাত বদলের আগেই বিএসএফ গোপন খবরের ভিত্তিতে শামীম সেখকে গ্রেফতার করে।
আরও পড়ুনঃ প্রচুর তাজা বোমা উদ্ধার চাষের জমিতে! নিষ্ক্রিয় করল বম্ব স্কোয়ার্ড
advertisement
ইতিমধ্যেই সোনার বিস্কুট ও শামীম সেখ নামে ওই চোরা কারবারীকে বিএসএফ ঔরাঙ্গাবাদ কাস্টম অফিসে পাঠিয়েছে। আর্ন্তজাতিক সীমান্তবর্তী জেলা হিসেবে পরিচিত মুর্শিদাবাদ জেলা। মুর্শিদাবাদ জেলা দিয়ে আগেও বাংলাদেশে হাত বদল করার চেষ্টা করা হয়েছে সোনা থেকে রুপো সব কিছুই। বিএসএফের তৎপরতায় উদ্ধার হয়েছে রুপো। গত ২৬শে এপ্রিল সাইকেলের টায়ারের টিউবে রুপো পাচার করার সময়ে ১২কেজি রুপো সহ বিএসএফ’এর হাতে গ্রেফতার হয় চোরাকারবারি।
আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক পরিনতি! দোকান খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু যুবকের
১৪১ নং বিএসএফ’এর ব্যাটেলিয়ান মুর্শিদাবাদ জেলার চরভদরা বিওপির ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের ফরাজীপাড়া এলাকায় টহল দেওয়ার সময় এক সন্দেহ জনক সাইকেল আরোহীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপরেই তার সাইকেলের টায়ারের মধ্যে থেকে এই রূপো উদ্ধার করা হয়। বিএসএফ’এর ১৪১নং ব্যাটেলিয়ানের জওয়ানদের তৎপরতায় পাচারের আগেই উদ্ধার হয় ১২কেজি রুপো। বর্তমানে জলঙ্গী, সুতি, লালগোলা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে নিষিদ্ধ কাশির সিরাপ ফেন্সিডিল ও হেরোইন পাচার চলে। তবে এত পরিমাণ সোনার বিস্কুট উদ্ধার হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সীমান্তবর্তী এলাকায় ।সমস্ত ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিএসএফ ও পুলিশ।
কৌশিক অধিকারী






