১০কেজি দুধ ক্রয় করা হয়, যার দাম পড়ে প্রতি কেজি ৫০টাকা করে। আরও আনুসঙ্গিক জিনিস ক্রয় করা হয়। প্রায় ৭০০ টাকা খরচ পড়ে কুলফি আইসক্রিম তৈরি করতে। ১০কেজি দুধে ১২০পিস কুলফি তৈরি করা হয়ে থাকে বলেই জানান কুলফি বিক্রেতারা।গ্রীষ্মকালে যার আশায় আমাদের পথ চেয়ে বসে থাকতে হয়। যার এক কামড়ে আমাদের প্রাণ জুড়িয়ে যায় সেই কুলফি বাঙালি যে খেতে ভালোবাসে সে কথা কে না জানে। তাই স্বাদের এই কুলফি বিক্রি করছেন এখন গ্রীষ্মের মরশুমে কুলফি বিক্রেতারা। মূলত সকাল থেকেই চলে কুলফি তৈরির কাজ। তবে ঘর সংসার সামলে বাড়ির গৃহিনীরাও সঙ্গদেন এই কুলফি তৈরি করতে।
advertisement
আরও পড়ুন-যেখানে বাঘের ভয়! সুন্দরবনের খাঁড়িতে ফের রয়্যাল বেঙ্গলের রক্তাক্ত হামলা, বিরাট চাঞ্চল্য
আরও পড়ুন-সন্ধ্যায় চলত মদ-নাচের মোচ্ছব! এগরার বাজি কারখানায় আসত কারা? আড়ালে আর কী চলত? লজ্জা…!
সুকন্যা দাস নামে এক গৃহবধূ জানান, আমরা সংসার সামলে স্বামীর সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কুলফি আইসক্রিম তৈরি করে থাকি। কুলফি আইসক্রিম তৈরি করতে প্রথমে একটি ননস্টিক প্যানে দুধ ফোটানো হয়। এর সঙ্গে এলাচ গুর মিশিয়ে মাঝারি আঁচে নাড়তে থাকে। দুধ প্রায় গাঢ় হয়ে এক তৃতীয়াংশ হওয়া পর্যন্ত ফোটানো হয়। তারপর চিনি, বাদাম ও পেস্তা দিয়ে মিশিয়ে ঢালা হয় কুলফির বিভিন্ন রকম বাক্সে। বরফের মধ্যে জমিয়ে রেখে কুলফি বিক্রি করেন বিক্রেতারা। মূলত কুলফি আইসক্রিম হল এক ধরনের ডেজার্ট, যা আমরা সাধারণত গরমের দিনে খেয়ে থাকি। আইসক্রিম নানা ধরনের হয়ে থাকে এবং বাংলাতে এটি কুলফি বা বরফ নামে পরিচিত। আইসক্রিম সাধারণত দুধ বা ক্রিম, বরফ, চিনি এবং বিভিন্ন ধরনের ফ্লেভার দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে।
কৌশিক অধিকারী