বর্তমানে ফরাক্কার দু'নম্বর কলোনিতে থাকেন
শিক্ষক প্রলয় চট্টোপাধ্যায় জানান, রবিবার দুপুরে যখন সেই শিক্ষক নিজের জন্য রান্না করছিলেন। তখন সেই সময় তার কাছে একটি ফোন আসে, ফরাক্কা বাঁধ প্রকল্পের আবাসন থেকে, জানতে পারেন সেখানে বিষধর সাপ দেখা দিয়েছে। ছুটে গিয়ে আবাসনের একটি বাড়ি থেকে বিষধর সাপকে উদ্ধার করেন। সবাই আতঙ্কে ছিল যে এই সমস্ত বিষধর সাপ যদি কাউকে কামড়ে দেয়।
advertisement
আরও পড়ুন - ১৪০০ স্কোয়ার ফুটের বাড়িকে মাটি থেকে ধাঁইধাঁই করে তুলে দেওয়া হল ৪.৫ ফুট ওপরে, রইল প্রমাণ
প্রলয় শুধু সাপ ধরাই নয়, সাপ কামড় দিলে দেরি না করে তার জন্য চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা করাতে। অযথা এদিক ওদিক বিভিন্ন রকম ওঝার কাছে না গিয়ে চিকিৎসা করাতে পরামর্শ দেওয়ার কথা বলে থাকেন তিনি।
আরও পড়ুন - ১৫ মিনিটের লড়াকু ফুটবলে স্পেনের বিরুদ্ধে কামব্যাক জার্মানির, বিশ্বকাপে বেঁচে থাকল আশা
স্থানীয় আবাসনের বাসিন্দা সূত্রে জানা যায়, এই রকম বিষধর সাপ প্রায় আবাসনের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যাচ্ছে। ফরাক্কা বাঁধ প্রকল্পের আবাসনে আশেপাশে প্রচুর জঙ্গল হওয়ায় এই ধরনের বিষধর সাপগুলি দেখা যাচ্ছে বলে জানা যায়। ফরাক্কার বাঁধ প্রকল্পের আবাসন থেকে একটি বিষধর সাপ উদ্ধার করে তার উপযুক্ত পরিবেশে সাপটিকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে । তবে শিক্ষক যে শুধু ছাত্র ও ছাত্রীদের পাঠদান করে সামাজিক দায়বদ্ধতা নয়, সাপ উদ্ধার করে তাকেও নির্দিষ্ট জায়গায় ছেড়ে দিয়ে সামাজিক কাজ করে চলেছেন শিক্ষক প্রলয় চট্টোপাধ্যায়৷
Koushik Adhikary