মন্দিরের অন্যতম সেবাইত বিভাস চ্যাটার্জি তিনি জানান, প্রতিবছর কালীপুজো সহ বিভিন্ন ধুম ধামের সহকারে পুজো হয়। পাশাপাশি, সারা বছর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পুজো হয়। কথিত আছে পরিব্রাজক এক সাধক এই কালী মন্দিরের গাছের তলায় তপস্যা চলাকালীন মা কে দেখতে পান। তখন তাকে জিজ্ঞেস করা হয় কী চাও, তখন জানানো হয় আমি অন্ধ, চোখ অন্ধ দুর করতে কোন কিছু ব্যবস্থা করা হোক।
advertisement
আরও পড়ুন: সংসার চালাতে ঘরে তৈরি নাড়ু বেচা শুরু করেন মহিলা! এখন অনলাইনে বিশাল বিক্রি!
সেই থেকে বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ আসেন এবং এই পুকুরে স্নান করে গাছের শিকর নেন এবং অন্ধ দূর হয় বলে কথিত আছে। আজ পর্যন্ত মন্দিরে পাশে পুকুরে জল তুলে ফেলা হয় না, একবার জল তুলতে গিয়ে পুকুরে মাটি ফেটে গেছিল সেই থেকে এই পুকুরে জল এক ভাবে রাখা হয়। এমনকি এই কান্দি দোহালিয়া গ্রামে কালীপুজো অমাবস্যা তে অন্য কোন পুজো হয় না কারণ এই গ্রামে একটি মন্দিরে পুজো হয়। নিয়ম নিষ্ঠা ও আচার আচরণ মেনেই ঐতিহ্যবাহী মন্দিরে পুজো হয় আজও । চতুর্দশী উপলক্ষে কান্দি দোহালিয়া কালী মন্দিরে আয়োজন করা হয়েছে বিশাল মেলা, বহু দুর দুরন্ত থেকে মানুষ এসেছেন পুজো দিতে।
কৌশিক অধিকারী