জঙ্গিপুর পৌরসভার উদ্যোগে রঘুনাথগঞ্জে অবস্থিত সুভাষ দ্বীপ। বর্তমানে প্রচুর পর্যটকদের আনাগোনা এই সুভাষ দ্বীপে। তবে পাখি থাকলেও তা ছিল সংখ্যায় কম। এই জল-মাটিকে ভালোবেসে তাদের কেউ কেউ রয়ে গিয়েছে এখনও। দূর প্রান্তের উড়ানে ডানা মেলার আগে এখনও অতিথি পাখির কলকাকলিতে মজে রঘুনাথগঞ্জের এই পাখিরালয়। তাই নতুন ভাবনা নেয় জঙ্গিপুর পৌরসভা। জঙ্গিপুর পৌরসভার উদ্যোগে ছাড়া হল পাখি।
advertisement
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের নির্দেশে বিশেষ উদ্যোগ বহরমপুরে! কারণ জানলে আনন্দে মন ভরে উঠবে
মূলত, এমু পাখি বড় পাখি হিসেবেই পরিচিত। পর্তুগিজ, আরবি থেকে নামটি অনুবাদ করা হয়েছে “বড় পাখি” হিসাবে। এমু সম্পর্কে আশ্চর্যজনক বিষয় হ’ল সুন্দর সাঁতার কাটার ক্ষমতা। টার্কি হল উত্তর আমেরিকা এবং ইউরোপের একটি সুপরিচিত পাখি। এই পাখিটি খুব সহজ পদ্ধতিতে পালন করা যায়। এই পাখিটি সাধারণত মাংস ও ডিমের জন্য পালন করা হয়।
আরও পড়ুন: জল কেড়ে নিল জীবন! টিউবওয়েল নিয়ে মুর্শিদাবাদে যা ঘটল, কখনও কোথাও হয়ত ঘটেনি!
ভারতে এই পাখিটি পালন শুরু হয়েছে অনেক পরে। প্রথম দিকে এই পাখিটি খুব একটা পরিচিত না হলেও পরে এই পাখিটি অনেক পরিচিতি পেয়েছে এবং তার পাশাপাশি আমাদের ভারতবর্ষের অনেক রাজ্য টার্কি পালনে বিশেষ অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেছে। যেমন পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ। তাই মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জে এই টার্কি পাখি নিয়ে আসা হল পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে।
কৌশিক অধিকারী