পরিবারের সদস্যরা সুত্রে জানা গিয়েছে , নিজের বাড়ির ছাদে সোমনাথ ঘোষকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বড়ঞা থানার পুলিশ। কি কারণে আত্মহত্যা করেছে সোমনাথ ঘোষ তা এখনও স্পষ্ট নয় পরিবারের কাছে। ঘটনার জেরে বড়ঞা থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে পাঠায় ময়নাতদন্তের জন্য। কি কারণে সোমনাথ ঘোষ আত্মহত্যা করেছে ইতিমধ্যে তা তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনার জোরে শোকের ছায়া গোটা এলাকায়।
advertisement
মানসিক অবসাদে বর্তমানে আত্মহত্যার ঘটনা বেড়েই চলেছে। বর্তমানে প্রণয় ঘটিত কারণ হোক বা মানসিক অবসাদের কারণে আত্মহত্যার ঘটনা যেন বেড়েই চলেছে মুর্শিদাবাদ জেলা জুড়ে। সম্প্রতি মুর্শিদাবাদ জেলার একাধিক জায়গায় আত্মহত্যার ঘটনা সামনে এসেছে। তবে সোমনাথ ঘোষের প্রকৃত মৃত্যুর কারণ কি তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে বড়ঞা থানার পুলিশ প্রশাসন।
সম্প্রতি গত ৩০শে অক্টোবর ঘর থেকে কিশোরের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। ঘটনাটি ঘটে দুই দিন আগে রবিবার সকালে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা ব্লকের বিন্দুগ্রাম ঘাটপাড়া এলাকায়। মৃত কিশোরের নাম বিশ্বজিৎ হালদার (১৭ ) পেশায় মৎসজীবী । মৃতের কাকা রূপকুমার হালদার জানান, রবিবার সকালে আমার বাড়ির ছাদে কাজ করছিলো তারপর হটাৎ তার নিজের বাড়িতে চলে যায়। একটু পরে শুনি গলায় ফাঁস দেয়। তড়িঘড়ি তাকে উদ্ধার করে ফরাক্কা বেনিয়াগ্রাম প্রাথমিক স্বাস্থ কেন্দ্র নিয়ে গেলে চিকিৎস তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। খবর দেওয়া হয় ফরাক্কা থানা পুলিশকে। পুলিশ এসে মৃতদেহ ময়নাতদন্ত জন্য পাঠায়।
কৌশিক অধিকারী