প্রচণ্ড গরমে তালের কচি শাঁস এবং এর ভেতরের মিষ্টি জল তৃষ্ণা মিটিয়ে শরীরে এনে দেয় আরামদায়ক অনুভূতি। এছাড়া এ সময় তাপমাত্রার কারণে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, চুল পড়া ইত্যাদি রোধ করতে সাহায্য করে এটি। অতিরিক্ত ঘামের ফলে শরীর থেকে যে জল বেরিয়ে যায় তা পূরণ করতে সাহায্য করে তালের শাঁস। তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ শরীরে জলশূণ্যতা দূর করতে সাহায্য। তালে শাঁসে রয়েছে ভিটামিন সি ও বি কমপ্লেক্স যা শরীরের জন্য বিশেষভাবে উপকারি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা বন্যা থেকে কীভাবে বাঁচবেন?
তালে শাঁসে রয়েছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তিকে প্রখর করতে সাহায্য করে।প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। অনেক সময়ে অ্যাসিডিটির ফলে বমিভাব হয় এবং খাবার বিস্বাদ লাগে। কচি তালের শাঁস এই বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুনঃ স্কুল ও স্বাস্থ্য দফতরের পাশে মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদ
সেইসঙ্গে খাবারে অরুচিভাব কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। পাশাপাশি কচি তালের শাঁস লিভারের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। আপনার যদি অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা থেকে থাকে, তাহলে তা দূর করতে খান কচি তালের শাঁস অপরিহার্য বলে মনে করেন অনেকেই। তবে খাদ্যগুণের সঙ্গে সঙ্গে এর শরীর জুড়ানো স্বাদের করণে কচি তাল শাঁস কিনতে ভিড় করছেন পথ চলতি সাধারণ মানুষ।
KOUSHIK ADHIKARY