যে উদ্দেশ্য নিয়ে চাষিরা এ বছর ধান চাষ করবে বলে ঠিক করেছিল এমনকি মাঠের মধ্যে জৈব সার ও দিয়েছিল।কিন্তু বৃষ্টিপাত না হওয়ার কারণে মাঠের সার মাঠেই রয়ে গিয়েছে। নষ্ট হয়ে গিয়েছে উর্বরতা শক্তি। এবার ওই সমস্ত অঞ্চলের চাষীরা, ধান চাষের মায়া কাটিয়ে আলু চাষ আরম্ভ করেছে। আলু চাষের প্রতি তাদের ঝোঁক বেড়েছে ।কিন্তু সমস্যা একটাই জৈব সার সেরকম পাওয়া না গেলেও রাসায়নিক সার দিয়েই সাধারণত আলু চাষ করা হয়ে থাকে।
advertisement
আরও পড়ুন: আইডিবিআই ব্যাঙ্কের বেসরকারিকরণ, জানুয়ারি পর্যন্ত বিড জমা দেওয়ার সময়সীমা বাড়াতে পারে সরকার!
অন্যদিকে আলুর বীজের দাম তুলনামূলকভাবে বেশি । তার চেয়েও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে রাসায়নিক সার। যা মাঠের মধ্যে প্রয়োগ করলেই আলু চাষের ফলন বৃদ্ধি পায়। সেই সার বর্তমানে যে দামে চাষীরা কেনে এবছর তার থেকেও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। অনেক সময় নকল রাসায়নিক সার সরবরাহ করছে অসাধু কিছু ব্যবসায়ী। সেই সার কিনে ঠকতে হচ্ছে চাষীদের ।
আরও পড়ুন: এই দুই ব্যাঙ্ক সিনিয়র সিটিজেনদের ফিক্সড ডিপোজিটে দিচ্ছে ৯ শতাংশের বেশি সুদ, দেখে নিন এক ঝলকে!
শুধু তাই নয় ফলন যে পরিমাণ হওয়ার কথা তাও কমে যাচ্ছে। ফলে লাভ অন্য বছর যে পরিমাণে থাকে তা এ বছর অনেকটাই কমে যাবে বলে মনে করছেন চাষীরা। তবুও আশায় রয়েছেন তারা। যদি আলুর দাম সামান্য বৃদ্ধি পায় তাহলে মহাজনকে বিক্রি করার পর তাদেরও পড়তা হবে। সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন চাষীরা।, তবে কোন কোন জায়গায় জলের সমস্যা থাকায় সেখানে আলু চাষে বিঘ্ন ঘটবে সে কথা বলাই যায়।
কৌশিক অধিকারী