সাদা প্লাস্টিকের চামচ দিয়ে মশলা মুড়ি দেওয়া হয় ক্রেতাদের। দাম ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যেই। দৈনিক গড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকার ঝাল মুড়ি বিক্রি করেন ঝালমুড়ি বিক্রেতা নারায়ণ দাস। বিভিন্ন জায়গা থেকে বহরমপুর কোর্ট ষ্টেশন চত্বরে আসেন সাধারণ মানুষ আর তাঁদের রসনা তৃপ্তি করতে মুড়ি বিক্রি করে থাকেন তিনি।
আরও পড়ুন: পড়ে রইল পুজোর ফুল, ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেল দেহ! লরির ধাক্কায় এক মুহূর্তে সব শেষ
advertisement
চাঁদির চামচে খান ঝালমুড়ি! বা রুপোর চামচে খান ঝালমুড়ি। এটাই ইউএসপি নারায়ণের। প্লাস্টিকের সাদা রঙের চামচ দেওয়া হয় মুড়ি খাওয়ার জন্য। হাত দিয়ে মুড়ি না খাওয়ার জন্য দেওয়া হয় চামচ। আর এই স্লোগানেই জমজমাট তাঁর তৈরি ঝালমুড়ি।
আরও পড়ুন: হেরিটেজ ঘোষণা করা হল গোবরডাঙ্গার ৫ টি দর্শনীয় স্থানকে, খুশি এলাকাবাসী
শুকনো খোলায় গোটা জিরে, শুকনো লঙ্কা, জায়ফল, দারচিনি, মৌরি, এলাচ, হলুদ এবং পাঁচফোরন কে হাল্কা ভেজে গুড়ো করে নেওয়া হয়। পরে একটি বড়ো পাত্রে মুড়ি, ধনেপাতা, কাঁচা লঙ্কা, পেঁয়াজ কুচি, আদা এবং রসুন কুচি, নারকেল কুচি, সর্ষের তেল, নুন দিয়ে ভাল ভাবে মিশিয়ে নেওয়া হয়। তারপর আগে থেকে গুড়ো করে রাখা ভাজা মশলা দিয়ে আবার ভাল ভাবে মিশিয়ে নিয়ে তা বিক্রি করা হয়ে থাকে, সঙ্গে হাত দিয়ে না খাওয়ার জন্য, দেওয়া হয় প্লাষ্টিকের চামচ। যা পরিচিত চাঁদির প্লাষ্টিক চামচ হিসেবেই।
কৌশিক অধিকারী





