এ প্রসঙ্গে শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "শুধু সাগরদিঘি থানার ওসি নয়, জঙ্গিপুর জেলা পুলিশ সুপার ভোলানাথ পান্ডেকেও সরানো প্রয়োজন। জেপি নাড্ডার ওপরে পাথর ছোঁড়া কাণ্ডে তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের অধীনে ক্লোজআপ ছিলেন। যদিও তার অর্ডার এখনও প্রত্যাহার করাও হয়নি। আমি দাবি করব জেলাশাসক এবং ভোলেনাথ পান্ডে জঙ্গিপুর জেলা পুলিশ সুপার এই দু'জনকেই ইতিমধ্যেই ক্লোজ করা দরকার নির্বাচনের আগে। সাগরদিঘি থানার ওসিকে শুধু সরানোই নয়, সাসপেন্ড করা উচিত।"
advertisement
আরও পড়ুনঃ সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন! কী পেল আর কী পেল না এ গ্রামের মানুষ? রইল হালহকিকত
তৃণমূলকে আক্রমণ করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, পুলিশের পোশাক পড়ে তৃণমূলের কর্মীরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ৩০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বসিয়ে রাখা হয়েছে। গোটা এলাকাতে চারদিন ঘোরার পরেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর দেখা মেলেনি, কোথাও রুট মার্চ পর্যন্ত করানো হয়নি। যদি সংযত না হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনাদেরকে বাঁচাতে পারবেন না। একজন ওসি রিটায়ার করার পরেও আট বছরের জেল হল তার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাঁচাবে না, ভাইপো বাঁচাবে না বলে কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। যদিও এই প্রসঙ্গে তৃণমূল বলে নির্বাচন কমিশন যেটা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের সিদ্ধান্ত এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।
কৌশিক অধিকারী