বিদ্যুৎ বিলেও ছাড়ের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। কলকাতার পাশাপাশি রাজ্যের প্রতিটি জেলাতেই এদিন শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর সহ সুতি, সালারে এই পদযাত্রার আয়োজন করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরের পর থেকেই বহরমপুর শহরে ঢাক, বাজনা, মহিলাদের শঙ্খ ধ্বনীতে পুজো পুজো গন্ধ মুখরিত হল আকাশ বাতাস। মুর্শিদাবাদ জেলার মূল অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয় বহরমপুর শহরে। এদিন বহরমপুর ব্যারাক স্কোয়ার ময়দান থেকে থেকে শুরু হয় বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বড় সাফল্য, ফরাক্কাতে ডাকাতির আগে গ্রেফতার ৮ দুস্কৃতী
শহরের বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে শেষ হয় শোভাযাত্রাটি। বিভিন্ন পূজো কমিটির সদস্যদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক সংস্থাগুলিও শোভাযাত্রায় অংশ নেয়। ঢাক, মুখোশ নাচ, আদিবাসী নৃত্য সহ বাংলার বৈচিত্রময় সংস্কৃতির ছোঁয়া ছিল এদিনের অনুষ্ঠানে। মুর্শিদাবাদ জেলার লোক সংস্কৃতি কে তুলে ধরে রনপা, আদিবাসী নৃত্য, রায়েবেশে নৃত্য সহ মহিলাদের শঙ্খ ও উলুধ্বনিতে আক্ষরিক অর্থেই পূজোর আবহ তৈরি হয়েছিল বহরমপুর শহরজুড়ে।
আরও পড়ুনঃ নিরাপত্তাকর্মীদের মারধর, সৈদাবাদে জলকল কেন্দ্রের অফিস ভাঙচুর
প্রায় ৬০০টি পুজো কমিটি এই শোভাযাত্রায় অংশ গ্রহণ করে বলে জানা গিয়েছে। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী সুব্রত সাহা ও আখরুজ্জামান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলাশাসক রাজশ্রী মিত্র, বহরমপুর জেলা পুলিশ সুপার কে সবরী রাজ কুমার, বহরমপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান নাড়ুগোপাল মুখার্জী সহ জেলার একাধিক বিধায়করা।
Koushik Adhikary