ধৃত জেনারুল সেখ রঘুনাথগঞ্জ থানার বড় শিমুলিয়া এলাকার বাসিন্দা। জানা যায়, বিএসএফ ও কাস্টম যে সমস্ত গরু ধরতো সেই সমস্ত গরু নিলাম করে পুনরায় পাচার করত জেনারুল। এই চক্রকে সহজ করতে জেনারুলের নাম খোয়ার ডাক করা হতো। মুর্শিদাবাদ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা পেরিয়ে এই গরু পাচার করা হত বাংলাদেশে।
আরও পড়ুন বাড়বে কি চালের দাম? বৃষ্টি কম, রাজ্যে ফলন কম ধানের
advertisement
ইতি মধ্যেই গরু পাচার কাণ্ডে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মন্ডলকে হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। পাশাপাশি গ্রেফতার হয়েছেন অনুব্রতর দেহ রক্ষী সাইগাল হোসেনও। তবে এবার সিআইডি নিজেদের হেফাজতে নিল এনামুল হকের ঘনিষ্ট জেনারুল শেখকে। বীরভূম জেলা থেকে মুর্শিদাবাদ হয়ে গরু পাচার করা হত বাংলাদেশে। গরু পাচারকাণ্ডে শনিবার আবদুল বারিক ঘনিষ্ঠ সঞ্জয় মালিককে সাত দিনের হেফাজতে নেয় সিআইডি। কয়লা পাচারকাণ্ডে ইতিমধ্যেই সিআইডি-র হাতে গ্রেফতার হয়েছেন সঞ্জয় মালিক। এরপর গরু পাচারেও নাম জড়িয়েছে তাঁর। ২০১৯ সালে জলঙ্গি থানা এলাকায় গরু পাচারের ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে তাঁর নামে একটি মামলা দায়ের হয়।
আরও পড়ুন রাতের অন্ধকারে বাড়ি ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষনের চেষ্টা, বাধা দিলেই ছুরির আঘাত
সূত্র মারফত এও জানা গিয়েছে, সঞ্জয় এবং আবদুল এই দুই জনের বিরুদ্ধে গরু পাচারের অভিযোগ পুরনো। অভিযোগ, আবদুল বারিকের সঙ্গে পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী বা বিএসএফ-এর একাংশ ও গরু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে। সিআইডি নিজেদের হেফাজতে নিয়ে আরও তদন্ত করবে বলে জানা গিয়েছে।
কৌশিক অধিকারী






