পূর্বতন রেল বোর্ডের চেয়ারম্যান যিনি আছেন, তার সঙ্গে একাধিকবার কথা হয়েছে। মাত্র কয়েকশো মিটার জন্য জমি জটে আটকে আছে। লোকাল কিছু রাজনৈতিক সদস্য তারা এটাকে আটকে রেখেছে। আগে তৎকালীন রেলমন্ত্রী ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রেল প্রতিমন্ত্রী অধীর চৌধুরী থাকা কালীন এই সমস্যাটাকে ধরে রেখেছিলেন। তারা তৎকালীন সময়ে বলেছিলেন যে রেল হলে চাকরি পাবে। ফলে দেখা যাচ্ছে অনেক মানুষ জমি কিনেছেন। রেল কে যদি এত মানুষ কে চাকরি দিতে হয় এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হয় তাহলে কয়েক শো কোটি টাকা রেলকে দায়ভার খরচ হতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন - কালচিনি চা বাগানের গুদামলাইন থেকে উদ্ধার হল বিশালাকার অজগর, দেখে নিন
আরও পড়ুন - Extramarital Affair: দেওরের সঙ্গে বাঁধ ভাঙা প্রেম, নিজের স্বামীকে হত্যা করার চরম প্ল্যান
আগামী দিনে পরিবারগুলির সাথে কথা বলে সমস্যা সমাধান হবে। আগামী দিনে রেল হলে উত্তরবঙ্গ সাথে কলকাতা তিন ঘণ্টা সময় কম হবে। আগামী দিনে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা হবে বলে জানান সুকান্ত মজুমদার। অন্যদিকে, নসীপুর জঙ্গলি কালীবাড়ি মন্দিরে পূজো দিয়েছেন রাজ্যের বিজেপি সভাপতি ডাঃ সুকান্ত মজুমদার।
নসীপুর রেল ব্রিজ নিয়ে আগে পরিদর্শন করেছেন সাংসদ অধীর চৌধুরী। রেল জমি জট কাটাতে পরিদর্শন করে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সদস্যরা। পাশাপাশি আগামী নভেম্বর মাস থেকেই কাজ শুরু হবে রেল দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। ২০০৪ সালে এই রেল ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হয় ৪৬.৭০ কোটি টাকায়। কিন্তু কাজ শুরু হলেও পরে মাত্র ৪৬২ মিটার জমি নিয়ে জট শুরু হয়।
২০১০ সালে এই রেল ব্রিজের উপর দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু করার কথা থাকলেও জমি-জটের কারণে তা আটকে যায়। এই রেল ব্রিজ তৈরি হয়ে গেলে উত্তরবঙ্গগামী ট্রেনগুলিকে বর্ধমান হয়ে ঘুরে যেতে হবে না। হাওড়া অথবা শিয়ালদহ থেকে বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ, আজিমগঞ্জ হয়ে সোজাসুজি পৌঁছে যাওয়া যাবে উত্তরবঙ্গে। এক্ষেত্রে দূরত্ব কমবে প্রায় ১১৩ কিলোমিটার।
Kaushik Adhikary