পাশাপাশি, কলকাতা হাইকোর্টের পক্ষ থেকে ৩১ অগাস্ট ২০২২ নির্দেশ দেওয়া হয় সিআইডি তদন্তের। কী কারণে এই বেআইনি নির্মাণ করা হয়েছে। পাশাপাশি, বেআইনি ভাবে নির্মাণ ভেঙে ফেলার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ইতি মধ্যেই সিআইডি তদন্ত করা হচ্ছে। ওই মামলা হওয়ার পর ওই শপিং কমপ্লেক্সের কিছুটা অংশ গত ২২ শে অক্টোবর বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলে ভরতপুর এক নম্বর ব্লক প্রশাসন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ফরাক্কার পর রাণীনগরে দেখা মিলল কুমিরের, আতঙ্কিত বাসিন্দারা
পরে আবার মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে সেই মামলাই কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দেয় গোটা শপিং কমপ্লেক্সটি ভেঙে দিতে হবে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী বুলডোজার দিয়ে। অবৈধ নির্মাণ ওই শপিং কমপ্লেক্সটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ শুরু করে জেলা পূর্ত দফতর। শপিং কমপ্লেক্স ভাঙার সময় যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার না ঘটে তার জন্য বাড়তি সতর্কতা হিসেবে ভরতপুর থানার পুলিশের পক্ষ থেকে মোতায়েন করে রাখা হয়েছিল ওই এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।
আরও পড়ুনঃ মর্মান্তিক! গঙ্গায় স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল শিশু!
তবে প্রশ্ন উঠছে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে কেন এবং কার স্বার্থে এই অবৈধ নির্মাণ করা হয়েছিল। যদিও ভরতপুর এক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আবুল হাসনাত জানান, এটা পুর্ত দফতরের গাফিলতির ফলে এই নির্মাণ কার্য করা হয়েছিল।
Koushik Adhikary