এই বছর মহানন্দা নদীতে জল তুলনামূলক কম রয়েছে। নদীর তীরে কাদা তেমন নেই। কিছু জায়গায় কাদা রয়েছে, সেই জায়গায় মাটি, বালি ফেলে ঘাট তৈরি করা হচ্ছে। প্রচুর পূর্ণার্থী ও দর্শনার্থীদের ভিড় হয়, তাই নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে। গোটা নদীর তীরে টাওয়ার লাইট লাগানো হচ্ছে। ভিড় সামাল দিতে ব্যারিকেড তৈরি করা হচ্ছে। নদীর জলে স্রোত রয়েছে। অনেকেই নদীতে নেমে পড়েন। তাই আগে থেকেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদীর জলের একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব পর্যন্ত বাঁশের ব্যারিকেট তৈরি করা হচ্ছে। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা নদীতে বোর্ড নিয়ে নজরদারি চালাবে। সঙ্গে থাকবে পুলিশ প্রশাসন। ভিড়ের মধ্যে সঠিক নজরদারি চালানো জন্য ওড়ানো হবে ড্রোন।
advertisement
আরও পড়ুন:বিফলে যায় না পুত্র সন্তানের মনস্কামনা, এই বিশ্বাসে ষড়ানন রূপে এখানে পুজিত হন দেব সেনাপতি
ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ন চৌধুরী বলেন, ছট পুজোয় সমস্ত রকম ব্যবস্থা করা হচ্ছে।ঘাট তৈরি করা হচ্ছে। নদীর তীরে টাওয়ার লাইট লাগানো হচ্ছে। নদীর জলে ব্যারিকেট দেওয়া হচ্ছে। নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মালদহের ইংরেজবাজার ও পুরাতন মালদহ পুরসভার মাঝ দিয়ে বয়ে গিয়েছে মহানন্দা নদী। ছটে নদীর দুই তীরের কয়েক হাজার মানুষ ছট পুজো করেন। ইংরেজবাজার শহরের ৮, ১২,১৩, ২২,২৩ এই সমস্ত ওয়ার্ড নদীর তীরবর্তী। এই কয়েকটি ওয়ার্ডের নদীর তীরে প্রায় গোটা শহরের মানুষ ছট পুজো করতে আসেন, অপর প্রান্তে পুরাতন মালদহ শহরের একাংশ ও সাহাপুর পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা মহানন্দা নদীর তীরে ছট পুজো করেন।
হরষিত সিংহ