আরও পড়ুন: Lifestyle: মানসিক আঘাত থেকে দেখা দিতে পারে ভয়ঙ্কর জটিল মনোরোগ, কীভাবে সারিয়ে তুলবেন নিজেকে?
ভাগ করে জিনিস রাখা
শক্ত কার্ডবোর্ড বা কাগজ দিয়ে একটা বাক্সে জায়গা ভাগ করে নিতে হবে। আলাদা আলাদা খোপে আলাদা জিনিস রাখতে হবে যাতে খুঁজে নিতে সুবিধা হয়। এরকম অর্গানাইজার কিনতে পাওয়া যায় আবার নিজেও বানিয়ে নেওয়া যায়।
advertisement
বিল্ট ইন হ্যাম্পার
নির্দিষ্ট জায়গায় জামাকাপড় রাখলে হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে না। ক্লোজেটের মধ্যেই একটা বিন সেট করে রাখা যেতে পারে। যে কোনও ঘর থেকে জিনিসপত্র বের করার এটা একটা খুব ভালো উপায়।
ডিআইওয়াই আইটেম
মোজা, সানগ্লাস, স্কার্ফ, গয়না এরকম ছোটখাটো জিনিস রাখার জন্য বাড়িতেই অনেক বাক্স পাওয়া যায় বা বানিয়ে নেওয়া যায়।
উল্লম্ব ও আনুভূমিক
জামাকাপড় উল্লম্ব বা ভারটিকাল ভাবে রাখলে এবং অন্যান্য জিনিসপত্র আনুভূমিক ভাবে রাখলে অনেকটা জায়গা বেশি পাওয়া যায়। জামাকাপড় ঝুলিয়ে রাখলে সেগুলো কুঁচকে যায় না।
হ্যাঙ্গারের ব্যবহার
অনেকগুলো হ্যাঙ্গার পাশাপাশি রাখলে জায়গা আর থাকে না। এক্ষেত্রে ডাবল হ্যাঙ্গিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা যেতে পারে। সোডা বা নরম পানীয়ের টিনের ক্যান থেকে আংটা খুলে হ্যাঙ্গারে লাগানো যেতে পারে।
ড্রয়ার
কিছু জামাকাপড় ও জিনিসপত্র ড্রয়ারেও রাখা যায়। তাহলে আলমারিতে বেশ কিছুটা জায়গা ফাঁকা থাকবে।
আরও পড়ুন:
পর্দা
আলমারিতে যদি আর জায়গা না থাকে আর জিনিসপত্র উপচে পড়ার দরুন সেটা বন্ধ না হয় তাহলে সামনে খুব সুন্দর করে পর্দা ঝুলিয়ে দিতে হবে।
আয়না
যদি কোনও ভাবে জামাকাপড়ের আলমারিতে আয়না বসিয়ে নেওয়া যায় তাহলে খুব সুবিধা হয়। কারণ তখন পোশাক নির্বাচন করতে সুবিধা হবে। সেই পোশাকে কেমন দেখাচ্ছে সেটাও বোঝা যাবে।
থিম অনুযায়ী গোছানো
আলমারিতে অন্যরকমের ছোঁয়া দিতে থিম অনুযায়ী জামাকাপড় গোছানো যায়। রঙ, ঋতু, বাইরে ও বাড়িতে পরার পোশাক এভাবে আলাদা করে থিম করা যায়।
মাল্টি ফাংশন স্পেস
আলমারিতে শুধু জামাকাপড় না রেখে নানা ভাবে সেটাকে ব্যবহার করা যেতে পারে। সেখানে ক্যালেন্ডার রাখা যেতে পারে, প্রতিদিনের রুটিন আটকে রাখা যেতে পারে। এমনভাবে সাজাতে হবে যার মধ্যে শিল্পের ছোঁয়া থাকে।