TRENDING:

Seed Oil: প্রতি দিনের রান্নায় বীজ তেল? অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন নিজের!

Last Updated:

বিশেষজ্ঞরা বলেন, বীজ তেল সবচেয়ে ক্ষতিকারক, তাই সেগুলি রান্না থেকে পুরোপুরি বাদ দিতে হবে (Seed Oil)।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: তেল ছাড়া রান্না প্রায় অসম্ভব। ভাজাভুজি থেকে তরকারি, সবেতেই তেলের ব্যবহার। ফলে চিকিৎসকরা যতই দিনে ৩–৪ চামচ খাওয়ার কথা বলুন না কেন, সেই লক্ষ্মণরেখা প্রায়শই পার হয়ে যায়৷ তাই শরীরের জন্য ভালো এমন তেল বেছে নেওয়াটা খুব দরকার। তবে এই নিয়ে বিতর্কও কম নেই। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বীজ তেল সবচেয়ে ক্ষতিকারক, তাই সেগুলি রান্না থেকে পুরোপুরি বাদ দিতে হবে।
তেলের দাম অগ্নিমূল্য৷ বিশেষ সয়াবিন এবং সূর্যমুখীর তেলের দাম এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে৷ এই পরিস্থিতিতে তেলের দাম কমাতে বড় পদক্ষেপ করল কেন্দ্রীয় সরকার৷ প্রতীকী ছবি
তেলের দাম অগ্নিমূল্য৷ বিশেষ সয়াবিন এবং সূর্যমুখীর তেলের দাম এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে৷ এই পরিস্থিতিতে তেলের দাম কমাতে বড় পদক্ষেপ করল কেন্দ্রীয় সরকার৷ প্রতীকী ছবি
advertisement

কোন ধরনের বীজ তেল সবচেয়ে ক্ষতিকর?

সহজ ভাষায়, বীজ থেকে নিষ্কাশিত তেলকেই বীজ তেল বলা হয়। বাজার সবচেয়ে জনপ্রিয় বীজতেলগুলি হল বাদাম, সর্ষে, ক্যানোলা, সানফ্লাওয়ার, সয়াবিন, রাইস ব্র্যান বা তিল তেল৷ বীজ পরিশোধনের পর দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই তেল তৈরি হয়। ফলে এর মধ্যে পুষ্টিগুণ বলে আর কিছু থাকে না।

advertisement

আরও পড়ুন: হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন, সূর্য নমস্কারের গুণ জানলে অবাক হবেন

এই সব বীজ তেলে অতিরিক্ত মাত্রায় পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। ফলে এই তেলের রান্না খেলে শরীরে টক্সিক জমা হয়। অনেক সময় শরীরে জ্বালাও করে। তার উপর এই তেল যখন উচ্চ তাপের সংস্পর্শে আসে বা একাধিকবার গরম করা হয়, এখন এর থেকে বিষাক্ত আর কিছু হয় না।

advertisement

বীজ তেল কেন এড়িয়ে যাওয়া উচিত?

একজন সুস্থ মানুষের শরীরে ২ শতাংশ পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকা উচিত। কিন্তু দেখা গিয়েছে, এই পরিমাণ বেড়ে ২০-৩০ শতাংশ হয়ে যায়। এর পরও যদি কেউ বীজ তেল ব্যবহার করে, তাহলে এটা স্পষ্ট, তার শরীরে টক্সিনের মাত্রা আরও বাড়বে। সঙ্গে ওজন বাড়াবে এবং হজমশক্তি কমাবে। পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, অ্যালঝাইমার্সের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

advertisement

আরও পড়ুন: অল্প বয়সে সাদা চুল! ঘুম নষ্ট না করে ব্যবহার করুন এই মিশ্রণ, যাদুর মতো ফল মিলবে

যে সব খাবারে বীজের তেল থাকে

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কুকিজ, ক্যান্ডি বার, চকোলেট, গ্রানোলা বার এমন কী সসেও বীজের তেল থাকে। এছাড়া অনেক প্যাকেটজাত খাবারেও বীজ তেল ব্যবহার করা হয়। অনেক সময় প্যাকেটের গায়ে তা লেখাও থাকে। তাই এই জাতীয় খাবার কেনার আগে সতর্ক থাকতে হবে।

advertisement

বিকল্প উপায় কী?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

প্রতিদিনের রান্নার জন্য ঘি, অলিভ অয়েল, সরষের তেল, নারকেল তেল বা উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা যায়। ইদানীং অ্যাভোকাডোর তেল ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছে। যদিও সরষে এবং বাদামের তেলও বীজ তেল। কিন্তু ন্যূনতম পরিশোধন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যাওয়ার কারণে নিরাপদ ধরা হয়। সরষে এবং বাদাম তেল নিষ্কাশন করা সহজ। পরিশোধন প্রক্রিয়া কম হওয়ার কারণে পুষ্টিগুণও বজায় থাকে। তবে সব রকম ফ্যাটি অ্যাসিডের গুণ পেতে তেল মিলিয়ে–মিশিয়ে ব্যবহার করা উচিত৷

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Seed Oil: প্রতি দিনের রান্নায় বীজ তেল? অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন নিজের!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল