মূলত চারটি স্তরে চাষ হয় এখানে। নীচের স্তরে আদা, হলুদ, বীট, আলু জাতীয় ফসল চাষ হয়। ২ য় স্তরে পালং শাক, ধনেপাতা জাতীয় সবজি। ৩ য় স্তরে টমেটো, বেগুন জাতীয় গাছ ও চতুর্থ স্তরে ঝিঙে, লাউ, শসা জাতীয় গাছ লাগানো হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ শুক্রবার ফলপ্রকাশ উচ্চ মাধ্যমিকের তৃতীয় সেমিস্টারের! কখন, কোথায় দেখে যাবে রেজাল্ট?
advertisement
এরফলে একই জমিতে লাভ হচ্ছে অনেক। এ নিয়ে এক চাষী প্রবীর পুরকাইত জানিয়েছেন, এই চাষ গ্রামের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষজন করছেন। ফলে একটি জমিতেই সবরকম ফসল ফলছে।
এছাড়াও এই গ্রামের চাষের জন্য কোনোও রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হয়না। ফলে লাভ হয় বিস্তর। সমস্ত রকমের জৈব সার ও ঔষধ ব্যবহার করা হয়। ফলে সেই দিক থেকে দেখতে গেলে এটি একটি জৈব গ্রাম।
এই চাষে লাভের দিক লক্ষ্য করে গ্রামের প্রায় সকল বাসিন্দারাই এই চাষ করছেন। মাল্টিলেয়ার ফার্মিং এখানে খুবই জনপ্রিয়। একটি ফসলে ক্ষতি হলেও অন্য ফসল থেকে লাভ পাওয়া যায়।
এই চাষে জলের ব্যবহারও কম হয়। বছরজুড়ে চাষের পাশাপাশি জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের জন্য এই মাল্টিলেয়ার ফার্মিং এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আগামীদিনগুলিতে এই চাষ সবজায়গায় হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। এই মাল্টিলেয়ার ফার্মিং গোটা ব্লকের চাষের ক্ষেত্রে বিপ্লব আনবে।





